Delta-Delta Three-Phase Transformer Connection |
Monday, December 30, 2013
WAZIPOINT PHOTO
Tuesday, December 24, 2013
১০০,০০০ বছর পরে কি হবে?
১০০,০০০ বছর পরে মানুষের চেহারা দেখতে কেমন হবে?
১০০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন হবেন |
ভবিষ্যৎ সবসময়ই অজানা, বিশেষ করে দুর ভবিষ্যৎ, কিন্তু মানুষের শিক্ষা ও কল্পনা কিছুতেই থেমে থাকার নয়। তাই তো শিল্পী ও গবেষক নিকোলে লেম ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটেশনাল জেনো-মিক্স এর বিশেষজ্ঞ ড: এলান কোয়ান এর সহায়তায় দেখতে চেষ্টা করছেন ভবিষ্যতকে।শুরুতেই তাদের প্রশ্ন ছিল: আজ থেকে ১০০,০০০ বছর পরের মানুষের দেখতে কেমন হবে? এবং কেন?
এযাবৎ পর্যন্ত প্রকৃতিগত কারণে সাধিত পরিবর্তনের আলোকে ভবিষ্যতে এডভান্সড জেনে-টিক ইঞ্জিয়ারিং টেকনোলজি সময়ের সাথে মানুষের আকার-আকৃতিতে কিভাবে পরিবর্তন সাধন করতে পারে, আসলে সে বিষয়টিই তারা দেখাতে চেয়েছেন। আর এ জন্য মি. লেম সময়ানুক্রমে মনুষ্য আকৃতি ২০,০০০ বছর, ৬০,০০০ বছর ও ১০০,০০০ বছর পরে কেমন হতে পারে তার ধারাবাহিক কিছু ছবি তৈরি করেছেন।
বর্তমানের ছবি: আপনি দেখতে যেমন
বর্তমানের একজন পুরুষ ও একজন মহিলার সাধারণ ও অপরিবর্তিত ছবি।
২০,০০০ বছর পরের ছবি: আপনি দেখতে যেমন
এখানে কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে, কিন্তু এখনও সেটা খুবই সামান্য। অপেক্ষাকৃত বৃহৎ মগজ ধারণের জন্য মাথার খুলিগুলো কিছুটা বড়। ভাল করে লক্ষ করলে চোখের চার দিকে হলুদ বৃত্ত দেখতে পাবেন যা বর্তমানের গুগল গ্লাসের মতো, অবশ্যই অনেক শক্তিশালী।
৬০,০০০ বছর পরের ছবি: আপনি দেখতে যেমন
৬০,০০০ বছরের পরের ছবিতে আমরা বড় ধরনের পরিবর্তন দেখতে শুরু করেছি। মাথার খুলিগুলো অপেক্ষাকৃত আরও বড়, কিন্তু চোখগুলো বেশ অনেকটা বড় হয়ে গেছ। মি. লেম এর জন্য সোলার সিস্টেমে হিউম্যান কলোনাইজেশন এর প্রভাবকে দায়ী করেন, অর্থাৎ সূর্য থেকে অধিক দুরে বসবাসের কারণে আর যেখানে আলোর পরিমাণ অনেক কম। পৃথিবীর নিরাপত্তা বলয় ওজন লেয়ারের বাইরে অবস্থানের কারণে অধিক পরিমাণ আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে সুরক্ষার জন্য চামড়ার রং পরিবর্তন ও চোখের পাতার পুরুত্ব বেড়ে যাবে।
১০০,০০০ বছর পরের ছবি:
১০০,০০০ বছর পরে! মি. লেম এক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তনের সম্ভাবনার কথা ভাবছেন, সবচেয়ে বড় লক্ষণীয় হল যে জাপানিজ মঙ্গা-আকৃতির ও আই-শাইনে উন্নীত বিশেষ আকৃতির চোখ যা অতি স্বল্প আলোতে দেখতে পারবে। এধরনের চোখ কসমিক রে থেকে নিজেকে সুরক্ষা দিতেও সক্ষম। ভবিষ্যতের এধরেনর আকৃতির মুখ গুল্ডেন রেশিও অনুপাত অনুসরণ করবে ও ডান-বাম সঠিক ভাবে একই সাথে নির্ধারণ করবে। অফ-প্ল্যানেট এনভায়ারমেন্টে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়ার জন্য নাকের আকৃতিও বড় হবে এবং সেই সাথে চুল বেশ ঘন হবে যা বড় আকৃতির মাথা কেও তাপ হ্রাস থেকে সুরক্ষা দিবে।
নিকোলে লেম ও ড: কোয়ান জোর দিয়েই বলছেন যে এটা কোন ধারণা নয়, বরণ এটা একটা সময়ের প্রেক্ষিতে পরিমাপ। ভবিষ্যতে কি হবে তা সঠিক করে জানা অসম্ভব। ১০০,০০০ বছর পরে মানুষের আকৃতি কেমন হবে এমন প্রশ্নের জবাবে অনেক উত্তরই হতে পারে, কিন্তু চিন্তার মজাদার খোরাক হল, তাদের উত্তর ছিল এমনটি।
সূত্র:www.mnn.com
Labels:
Bangla-Post,
Fun-Story,
Life-Style,
Modern-Science
Location:
Dhaka, Bangladesh
Monday, December 23, 2013
যে ছবি আপনাকে ফটোগ্রাফার বানাবে
History of Photography
method of recording the image of an object through the action of light, or related radiation, on a light-sensitive material. The word, derived from the Greek photos (“light”) andgraphein (“to draw”), was first used in the 1830s.
This article treats the historical and aesthetic aspects of still photography. For a discussion of the technical aspects of the medium, seephotography, technology of. For a treatment of motion-picture photography, orcinematography, see motion picture, history of, and motion-picture technology (FULL STORY)
But today we are going to see some killer photograph which will inspire you to being a photographer. Let see...
Snake and Bird |
Little bird |
The Fox in Aim |
Flying Eagle |
Mother Bird and Babies |
The Typical Owal |
Flying Owl |
Aiming Owl |
Owl Angry Head |
The Wood Picker |
Flying Duck |
Colorfull Duck in Water |
Owl in its nest |
সংগ্রহ: www.mnn.com
Labels:
Album,
Life-Style
Tuesday, December 17, 2013
অনাকাঙ্ক্ষিত কার্বণ ডা্ই- অক্সাইড থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কার্বণ ডা্ই- অক্সাইড থেকে কি ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়?
ছবি: ড্রাই ইষ্টিম পাওয়ার প্লান্টের ডায়াগ্রাম |
গবষেকরা বিদ্যুৎ তৈররি নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করছেন-এ পদ্ধতিতে জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্টে ভূ-গর্ভস্থ অনাকাঙ্ক্ষিত কার্বন ডাই-অক্সাইডকে লক্ করে দিয়ে প্রচলিত পদ্ধতি কম পক্ষে ১০ গুণ বেশি পাওয়ার উৎপাদন করা সম্ভব।
টেকনোলজিটি বিভিন্ন শিল্প-কারখানায় প্রচলিত থাকলেও গবেষকরা এটাকে জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্টে ব্যবহার করে অধিক পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সুবিধা প্রদানের লক্ষে নতুন আকারে উপস্থাপন করছেন। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে তাল-মিলিয়ে চলার উপযোগী এই প্রযুক্তির প্রতি গবেষকরা বেশ আশাবাদী।
নতুন এই পাওয়ার প্লান্টের ডিজাইন অনুসারে- সন্নিবেশিত রিং ভূ-গর্বের গভীরে হরিজন্টাল কূপের ভিতরে থাকে এবং রিং গুলোর ভিতর দিয়ে পৃথক পৃথক ভাবে কার্বন ডাই-অক্সাইড, নাইট্রোজেন ও পানি প্রবাহিত হয় যা মাটির গভীর থেকে তাপ সংগ্রহ করে ভূ-পৃষ্ঠের উপরে নিয়ে আসে; আর এই তাপকে কাজে লাগিয়ে টার্বাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
টাইপিক্যাল জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্টে মাটির গভীর থেকে উঠে আসা গরম পানি থেকে তাপ সংগ্রহ করে তা বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় এবং ঠাণ্ডা পানিকে আবার মাটির গভীরে প্রেরণ করা হয়। এখানে পানির অংশ বিশেষকে কার্বন ডাই-অক্সাইড বা অন্য কোন ফ্লুয়িড- অথবা ফ্লুয়িডের মিশ্রণ দ্বারা পরিবর্তন করা হয় বলে গবেষক দলের কো-অথর জেফরি বাইলিকি ও জন গ্লেন জানান।
জিওথর্মাল পাওয়ার প্লান্টে প্রতিনিয়ত প্রচুর পরিমাণ শক্তি তাপ আকারে উবে যায়। মাল্টি ফ্লুয়িড ডিজাইন অনুসারে গবেষকরা মনে করছেন এই তাপ শক্তিকে সংরক্ষণ করা সম্ভব এবং প্রয়োজনের সময় তা ব্যবহার করা যাবে; আমরা ধারনা করতে পারি শতাধিক গিগা ওয়াট-আওয়ার--পুরা দিনের জন্য এমনকি পুরা মাসের জন্য, অর্থাৎ গ্রীড লাইনের যখন প্রয়োজন হবে তার জন্য সংরক্ষণ করা সম্ভব।ভূ-গর্ভস্থ জিও-থার্মাল ফর্মেশনকে (তাপ) হট, প্রেসারাইসড্ কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন জমা করে রাখবে এবং বিদ্যুতের চাহিদা যখন বেড়ে যাবে তখন পাওয়ার প্লান্টকে জমা-কৃত তাপ সরবরাহ করে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়তা করবে। বিদ্যুতের চাহিদা যখন কম বা নবায়নযোগ্য পাওয়ার সরবরাহ পর্যাপ্ত তখন পাওয়ার প্লান্টও সার্ফেস থেকে হিট এক্সট্রাকশন বন্ধ করে দিতে পারে।
গবেষকরা পরিসংক্ষন দেখিয়েছেন- ১০ মাইল প্রস্থের সিস্টেমের কনসেনট্রিক রিং টাইপের কূপের প্রায় ৩ মাইল গভীরের একটি জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্ট থেকে অর্ধ গিগা ওয়াট বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা সম্ভব--যা পরিমাণের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটা মিডিয়াম সাইজ কোল-ফায়ার পাওয়ার প্লান্টের সমান এবং গড়ে ৩৮ মেগাওয়াটের জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্টের ১০ গুনেরও বেশি।
পরিসংক্ষনে আরও দেখানো হয়েছে যে এই ধরনের ডিজাইন প্রতি বছর প্রায় ১৫ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড রিপ্রসে্স করবে যা মিডিয়াম সাইজের ৩ টি কোল-ফায়ার পাওয়ার প্লান্টে উৎপাদিত কার্বন ডাই-অক্সাইডের সমপরিমাণ।
এই ধরনের জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্ট প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই-অক্সাইড উৎপাদনকারী সোর্সের সাথে সংযোগ করা যেতে পারে, যেমন কোল-ফায়ার পাওয়ার প্লান্ট যা প্রচুর পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন করে। পাইপ লাইনের সাহায্যে এই সংযোগ করা যেতে পারে।
এধরনের নতুন নতুন উদ্ভাবিত প্রযুক্তি ভবিষ্যতের জ্বালানি সমস্যার সমাধান ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে আমরা আশা করি।
Labels:
Bangla-Post,
Electrical-Engineering,
Modern-Science
Location:
Dhaka, Bangladesh
Sunday, November 17, 2013
এই প্রিয় মাতৃভাষা
মায়ের মুখের মধুর ভাষা
একটা ভিডিও ক্লিপ দেখতেছিলাম; বিষয় বস্তু মূলত একজন টুর অপারেট ম্যানেজার ও জৈনক কাস্টমারের সাথে টুর'ত্তোর ঝগড়ার দৃশ্য। মি. জন গত সপ্তাহে টুরে গিয়েছিল একটা টুর অপারেটর কোম্পানির তত্বাবধানে। যাওয়ার সময় প্লেন মিস না করলেও হোটেল থেকে এয়ারপোর্টে বাস পৌঁছতে দেরি করে প্রায় আধা ঘণ্টা। ফলে সবার মতো মি. জন'কেও মানুষিক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে। তাছাড়াও গন্তব্যে পৌঁছানোর পর থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত সারাক্ষণ মুশলধারে বৃষ্টি থাকায় মি. জনের টুর'টা মোটেও ভাল হয়নি। তাই তো সার্ভিস ভাল না পেয়ে ম্যানেজারের কাছে এসেছেন কম্প্লেইন করতে। মি. জন'র দাবি যেহেতু টুর ভাল হয়নি তাই ম্যানেজার যেন মোট খরচের উপর ডিসকাউন্ট দিয়ে কিছু টাকা ব্যাক করেন। কিন্তু ম্যানেজারের লজিক- যেহেতু শেষ পর্যন্ত প্লেন মিস হয়নি ও সাইট-সি ভাল ভাবে না করাতে পারলেও তাকে পুরা হোটেল বিল পরিশোধ করতে হয়েছে, তাই কোন প্রকার ডিসকাউন্ট দেওয়া তার পক্ষে সম্ভব না বলে ম্যানেজার দুঃখ প্রকাশ করছেন। অপরদিকে মি. জন তর্কে হেরে গিয়েও অন্তত "এক মাগে শীত যায়না" না বলে, শেষ করছেন "থ্যাংকস এনি ওয়ে" বলে।
গল্পটা বলার উদ্দেশ্য ব্যাচারা জন' এর বোকামি দেখে। টাকা ও ঝগড়ায় হেরে গিয়েও যাওয়ার সময় ম্যানেজারকে বলল থ্যাংকস! যার বাংলা মানে অনেক ধন্যবাদ!!
ছোট বেলায় বড়রা উপদেশ দিত ভাষা সুন্দর ও নির্ভুল করতে টিভি ও রেডিও থেকে উচ্চারণ এবং পত্রিকা থেকে সঠিক বানান রীতি শিখতে। কখনও স্বল্প শিক্ষিতদের দ্বারা লিখিত বাসের গায়ের ও বিভিন্ন সাইন বোর্ডের ভুল বানান খুঁজে খুঁজে টিভিতে কোন কোন ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে দেখানো হত মানুষকে আনন্দ দেওয়ার জন্য।
আজ জানার অনেক মাধ্যম হয়েছে। বিশেষ করে বিভিন্ন রেডিও চ্যানেল শুনলে ও অনলাইন সংবাদ ও এর পাঠকের মন্তব্য পড়লে মনে হয়- আমাদের এই প্রিয় মাতৃভাষা মা'এর সামনে বলতে পারব?
Labels:
Bangla-Post,
Life-Style
Location:
Dhaka, Bangladesh
Wednesday, November 13, 2013
রঙ কথা বলে
রং মানুষের মনের কথা বলে:
Fig: Color Chart |
প্রত্যেক রঙেরই নিজস্ব অর্থ ও মনের মধ্যে আবেগ তৈরির এক বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে। রঙ মনকে বলে দেয় কখন আনন্দে মেতে উঠতে হবে, আর কখন দুঃখে নীরব থাকতে হবে। তাই তো ফ্যাশনের ক্ষেত্রে রঙের সমন্বয় কিভাবে করতে হবে তা একটি অতি বিবেচ্য বিষয়। রঙ আপনার বাহ্যিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রস্ফুটিত করতে পারে এবং একই সাথে আমাদের ও আমাদের চারিপাশের লোকজনের আচরণ প্রভাবিত করতে পারে। আপনার যদি জানা থাকে কোন রঙ কোন ধরনের আবেগ তৈরিতে সহায়তা করে তাহলে আপনি সহজেই পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সাথে সমন্বয় করে সঠিক রঙের পোশাক নির্বাচন করে সহজেই অন্যদের প্রভাবিত করতে পারেন।
পুরুষদের জন্য বিজনেস ও অফিসিয়াল ড্রেসে ট্রিমিংস যেমন-টাই, নেকটাই, বেল্ট, সু, মোজা ইত্যাদির রঙ নির্বাচন বিশেষ বিবেচ্য বিষয়। পোশাকের বড় অংশ যেমন-শার্ট ও প্যান্ট সাধারণত প্রচলিত রঙের হবে। সুটের রঙ সধারনত গ্রে, নেভি, জলপাই, চকলেট বা কফি। শার্ট অবশ্য বিভিন্ন রঙেরই হতে পারে, তবে অধিক ব্যাবহৃত হয় , সাদা, ব্লু ও গ্রে, অবশ্য পাশাপাশি ডোরা ও চেকও ব্যবহৃত হয়।
আমরা কিছু রঙের নিজস্ব অর্থ ও বৈশিষ্ট্য জেনে-নিব যা আমাদের পোশাকের সাথে সঠিক রঙের ট্রিমিংস নির্বাচনে সহায়তা করবে।
লাল: কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা, দৃষ্টি আকর্ষণ, সক্ষমতা ও শক্তি। 'রেড নেকটাই ইজ দ্যা আল্টিমেট পাওয়ার টাই', প্রচলিত বিজনেস চয়েসে কিছুটা গাঢ় যেমন- চেরি, মেরুন বা ওয়াইন রেড ব্যবহার করতে পারেন।
পিঙ্ক: পিঙ্ক একটি আনন্দ ও হ্যাঁসুচক, বন্ধু-সুলভ, শান্ত রঙ। শরত ও গ্রীষ্মে পিঙ্ক টাই ও নেকটাই গ্রে, নেভি ও কফি শার্টের সাথে চলতে পারে।
কমলা: কমলাকে প্রায়শই সুখী রঙ বলা হয়। একে অর্জন, সাহসী, প্রস্ফুটন, উদীপ্ত ইত্যাদি অর্থ করা হয়।
বাদামী: এটা একটা স্থায়ী রঙ। এটা নির্ভরযোগ্য, সহজ ও আরামদায়ক। গাঢ় বাদামী শীতে ও হালকা বাদামী শরতে বেশি মানানসই।
হলুদ: হলুদ খুবই প্লেফুল একটি কালার যা প্রায়শই এ এনিক্সিটি, অপটিমিজম ও কনফিডেন্সের সাথে একটা সংযোগ স্থাপন করে। রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে হলুদ টাই বা নেকটাই অনেকে পছন্দ করেন।
গ্রীন: আভিজাত্য, প্রেস্টিজ, শক্তি ও বিজয়ের রঙ হল গ্রীন। অনেক দেশে এ জন্য ব্যাংক নোটের রঙ সবুজ হয়ে থাকে।
ব্লু: বিশ্বাস ও শান্তি স্থাপনের জন্য চাই ব্লু। অবশ্য ভালবাসা, বিঞ্গতা, সামাজিক মর্জদা, সুস্বাস্থ্য, সুখী ও সম্মানিতের প্রতীক ব্লু। ব্লু রঙের টাই বা নেকটাই অনেক জনপ্রিয় এবং প্রায় সব রঙের সুটের সাথে পড়া যায়। শরত ও গ্রীষ্মের জন্য হালকা ব্লু চমৎকার রঙ।
পার্পল: এটা বেশ স্পিরিটোয়াল ও পাওয়ার-ফুল। ফ্রান্সে কোন স্মরণীয় দিনে এ রঙের পোশাক পড়া হয়। নেভিব্রু বা হালকা গ্রে'র সাথে অনেকে পার্পল টাই বা নেকটাই পড়েন।
ল্যাভেন্ডার: এটা রোমান্টিক ও ইমাজেনেটিভ কালার। শরত ও গ্রীষ্মে বিয়ে উৎসবে এ রঙ বেশি ব্যবহৃত হয়।
সোনালী: প্রেস্টিজ ও আভিজাত্যের রঙ সোনালী। নিজেকে চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় করে প্রকাশ করার জন্য এ রঙ।
রুপালী: রুপালী রঙও প্রেস্টিজ ও আভিজাত্যে প্রকাশ করে, কিন্তু সোনালীর চেয়ে কিছুটা শান্ত স্বভাবে।
কালো: কাল খুব বেশি এলিগেন্ট। অফিসিয়াল ড্রেস হিসেবে কালো কম ব্যবহৃত হয়। শোক প্রকাশের জন্য এ রঙ ব্যবহার হয়।
সাদা: পবিত্রতা ও সততা প্রকাশের রঙ সাদা। ন্যায় বিচারের প্রতীক হিসেবে জার্মানিতে বিচারকরা সাদা নেকটাই পড়ে থাকেন।
অতএব আপনিও আপনার পছন্দের রঙ ব্যবহার করে নিজেকে আকর্ষনীয় করে তুলুন সবার সামনে।
অতএব আপনিও আপনার পছন্দের রঙ ব্যবহার করে নিজেকে আকর্ষনীয় করে তুলুন সবার সামনে।
Labels:
Bangla-Post,
Life-Style,
Modern-Science
Location:
Dhaka, Bangladesh
Saturday, November 9, 2013
বর্জ্য কফি'র তলানিতে প্রতিশ্রুতিময় বিকল্প জ্বালানি
বর্জ্য কফি'র তলানি থেকে প্রতিশ্রুতিময় বিকল্প জ্বালানি পাওয়ার উপায় উদ্ভাবন করছেন বিজ্ঞানীরা
চিত্র: বর্জ কফির বিরাট স্তুপ |
ভবিষ্যতের জ্বালানী সংকট নিয়ে কমবেশি সবাই চিন্তিত। আর এসময় আরও একটি আশার বার্তা হল- ফেলে দেওয়া পুরাতন কফি'র তলানি থেকে পাওয়া যাবে প্রয়োজনীয় জ্বালানী। আমেরিকার সিনসিনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল তরুণ গবেষক এমন উপায় বের করেছেন যার ফলে পুরাতন কফি'র তলানি থেকে ভবিষ্যতের গাড়ি, ফার্নেস ও অন্যান্য উৎসের জন্য সাশ্রয়ী ও পরিবেশ বান্ধব জ্বালানী পাওয়া সম্ভব।তারা দেখিয়েছেন যে, বর্জ্য কফির তলানি থেকে বায়োডিজেল ও সক্রিয় কার্বনসহ তিন ধাপে জ্বালানী রূপান্তর সম্ভব:
- বর্জ্য থেকে তেল পৃথক করে।
- বায়োডিজেল উৎপাদনে ইম্পিউরিটি পৃথকীকরণে তেল অপসারণের পর বর্জ্য কফির তলানি শুকিয়ে।
- জৈব-বস্তু বা বায়োমাস ব্যবহারের অনুরূপ বিদ্যুতের জন্য একটা বিকল্প শক্তির উৎস হিসেবে বাকি যা ছিল তা পুড়িয়ে।
গবেষকরা পরীক্ষার জন্য দোকান থেকে পাঁচ গ্যালনের এক বালতি বর্জ্য কফি তলানি সংগ্রহ করেন। সংগ্রহের পর বর্জ্য কফি'র তলানি থেকে তেল এবং বায়োডিজেল ও উপজাত গ্লিসারিনে রূপান্তরিত ট্রাইগ্লিসেরাইড (তেল) বের করে ফেলেন। তারপর বর্জ্য কফি'র তলানি শুকান এবং এই বর্জ্য কফি'র তলানি থেকে প্রাপ্ত বায়োডিজেল শোধন করেন।
অনুমান করা হয় যে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই পানীয় বানানো থেকে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতি বছর এক মিলিয়ন টনের অধিক বর্জ্য কফি'র তলানি জমা হয় যা মাটি ভরাটের কাজে ব্যবহৃত হয়। ঐতিহ্যবাহী বায়োডিজেল সাধারণত মূল্যবান বুট্টা, পাম ও সয়াবিন থেকে তৈরি হয়। আর প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রয় ১৬ বিলিয়ন পাউন্ড কফি উত্পন্ন হয় এবং এর বর্জ্য কফি থেকে প্রায় ৩৪০ মিলিয়ন গ্যালন বায়োডিজেল উৎপাদন করা সম্ভব বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন। অতএব জ্বালানির বিকল্প উৎস হিসেবে এক্ষাতটি একেবারে ক্ষুদ্র নয়। তাই তো বর্জ্য কফি'র তলানিতে প্রতিশ্রুতিময় বিকল্প জ্বালানি খুঁজতে দোষ নেই।
Location:
Dhaka, Bangladesh
Wednesday, October 30, 2013
বৈদ্যুতিক বাতি কিনতেও আধুনিক শিক্ষা প্রয়োজন!
বৈদ্যুতিক বাতি কিনতেও কি আধুনিক শিক্ষা প্রয়োজন?
চিত্র: বাতি কেনার নিক্তি |
আলো পরিমাপের একক হল লুমেন যা প্রতিটি বাল্বের প্যাকেটে লেখা থাকে। কিন্তু আমরা সাধারণত ওয়াট দেখে বাল্ব কিনতে বেশি অভ্যস্ত। এখন ধরুন আপনার ৬০ ওয়াটের ইনক্যান্ডিসেন্ট বাল্বের পরিবর্তে এনার্জি সেভিং বাল্ব লাগাবেন, কিন্তু কত ওয়াট? এর জন্য প্রথমেই দেখতে হবে ৬০ ওয়াটের ইনক্যান্ডিসেন্ট বাল্বের লুমেন কত। যদি ইহা ৮০০ লুমেন হয়, তাহলে আপনি সহজেই ৮০০ লুমেন বা এর কাছাকাছি মানের জন্য এনার্জি সেভিং বাল্ব নির্বাচন করতে পারবেন।
টেকনোলজি প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে- যেমন VCR থেকে DVD, এনালগ থেকে ডিজিটাল টিভি, তেমনি লাইট-বাল্বও। অনেক বছর ধরেই গবেষকরা এমন এক নতুন বাল্ব তৈরির কথা ভাবছেন যা একই আলো দিবে, কিন্তু কম শক্তি খরচ করবে। বাজারে এখন অনেক ধরনেরই এনার্জি সেভিং বাল্ব পাওয়া যাচ্ছে যেমন- CFL (কম্প্যাক্ট ফ্লোরেসেন্ট ল্যাম্প), LED (লাইট ইমিটিং ডায়োড) ও হ্যালোজেন ইনক্যান্ডিসেন্ট ইত্যাদি। এগুলো বিভিন্ন রং, ডিজাইন ও সাইজের হয়ে থাকে যা কম বিদ্যুৎ খরচ করে বেশি আলো দিয়ে থাকে এবং অধিক টেকসই হয়।
ইন্ডোর লাইটিং:
অনেক ধরনের বাল্ব আছে, আপনি যে কোনটি পছন্দ করতে পারেন- হ্যালোজেন ইনক্যান্ডিসেন্ট, CFL (কম্প্যাক্ট ফ্লোরেসেন্ট ল্যাম্প) ও LED (লাইট ইমিটিং ডায়োড) ইত্যাদি। যদিও এগুলোর প্রাথমিক খরচ বেশি কিন্তু লাইফ টাইম ও এনার্জি সেভিং এর বিষয় চিন্তা করলে লাভজনক।
এনার্জি সেভিং ইনক্যান্ডিসেন্ট (হ্যালোজেন):
এনার্জি সেভিং বা হ্যালোজেন ইনক্যান্ডিসেন্ট বাল্ব সাধারণ বাল্বের তুলনায় ২৫% বেশি কার্যকরী এবং তিনগুণ বেশি টেকসই। এগুলোও বিভিন্ন রং, ডিজাইন, সাইজের ও ডিমার আকারের পাওয়া যায়।
CFL বাল্ব :
এনার্জি ষ্টার কোয়ালিফাইং CFL বাল্ব সাধারণ ইনক্যান্ডিসেন্ট বাল্বের তুলনায় প্রায় ৭৫% বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে এবং ১০গুন বেশি টেকসই হয়ে থাকে।
LED বাল্ব:
এটা একটা সম্পূর্ণ নতুন ধরনের বাল্ব যা প্রচলিত বাল্বের মতোই আলো দিয়ে থাকে। ইহা CFL এর চেয়েও কম বিদ্যুৎ খরচ করে এবং সাধারণ ইনক্যান্ডিসেন্ট বাল্বের তুলনায় প্রায় ২৫গুণ বেশি টেকসই হয়ে থাকে। দিন দিন এর চাহিদা বৃদ্ধ পাচ্ছে।
আউটডোর লাইটিং:
অনেকেই সিকিউরিটি ও ডেকোরেশনের জন্য আউটডোর লাইট ব্যবহার করে থাকেন. অনেক দিন টিকে থাকার জন্য ও বাহিরের আবহাওয়ার উপযোগী হওয়ায় LED বাল্ব বেশ কার্যকরী হতে পারে। অধিক সাশ্রয়ীর জন্য সৌর শক্তি চালিত আউটডোর লাইটিং সিস্টেম ব্যবহার করাই উত্তম।
Labels:
Bangla-Post,
Life-Style
Location:
Dhaka, Bangladesh
Thursday, October 24, 2013
ভবিষ্যতের খাদ্য সমস্যার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় জি.এম. ফুড
উচ্চ ফলনশীল ফসল প্রয়োজন যা লবণাক্ত জমি ও পানিতে চাষ সম্ভব। এ ক্ষেত্রে জি. এম. ফুডই আশার আলো দেখাতে পারে।
বিশ্বের জনসংখ্যা প্রায় ৬শ কোটি এবং ধারনা করা হচ্ছে আগামী ৫০ বছরে ইহা দ্বিগুণ হবে। এই বিস্ফোরিত জনসংখ্যার জন্য খাদ্য জোগাড় করা আগামী বিশ্বের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। বুদ্ধাদের ধারনা জি.এম. ফুডই কেবলমাত্র ভবিষ্যতের খাদ্য সমস্যার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারে।
সাম্প্রতকি বছরগুলোতে জি.এম. ফুড নিয়ে ইউরোপ-আমেরিকার সংবাদপত্র গুলো বেশ চমকপ্রদ সংবাদ পরিবশেন করছে যার প্রভাব সারা বিশ্বের সংবাদ মাধ্যমগুলোতে পরছে। উন্নত দেশগুলোর বিশেষ করে ইউরোপ-আমরেকিার বিভিন্ন পরিবশেবাদি ও জনস্বার্থ সংরক্ষনবাদি গ্রুপ সক্রিয়ভাবে এর বিরোধিতা করে আসছে। জি.এম. ফুড নিয়ে অনেক গবেষণা চলছে। এই ফুড গ্রহণের উপকারিতা ও অপকারিতার পক্ষে-বিপক্ষে অনেক তর্ক-বিতর্ক চলছে। নব্বই এর দশকের শেষের দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন (FDA) সরকারি ভাবে জি.এম ফুড অনুমোদনের নীতিমালা তৈরির কাজ করে।
জি.এম. ফুড কি?
জি.এম. ফুড বা জি.এম.ও. (Genetically-Modified Organisms) হলো বহুল আলোচিত বিষয় যে পদ্ধতিতে প্রাণীকোষের পরিবর্তন সাধিত করে মানুষ ও পশুর জন্য খাদ্য-শস্য উৎপাদন করা হয়। উদ্ভিদের কিছু বিশেষ গুনাগুণ যেমন-পোকা-মাকড় দমনের ক্ষমতা, পুষ্টিগুণ ইত্যাদি কাঙ্খিতমানে পাওয়ার জন্য গবেষণাগারে এসব উদ্ভিদকে মৌলিক পরিবর্তন (modified) করা হয়। প্রচলিত পদ্ধতিতে শস্য বা উদ্ভিদের এই কাঙ্খিত গুনাগুণ পেতে হলে বিশেষ তত্বাবধানে বার বার উৎপাদনের মাধ্যমে করা সম্ভব। কিন্তু সেটা অনেক সময়সাপেক্ষ ও একেবারে সঠিক-মানের করা সম্ভব হয় না। কিন্তু জেনে-টিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে অতি অল্প সময়ে ও সঠিক-মানের গুণসম্পন্ন শস্য উৎপাদন করা সম্ভব। উদ্ভিদ কোষের একেক জিন একেক ধরনের কাজ করে থাকে। বিজ্ঞানীরা এক উদ্ভিদের জিন অন্য উদ্ভিদে স্থানান্তর করে, কখনও কখনও অউদ্ভিদজাতিয় কোষ থেকে জিন স্থানান্তর করেও নতুন জাতের উচ্চ ফলনশীল, অধিক পুষ্টি-মানসম্পন্ন বা পোকামাকড় দমনকারী উদ্ভিদ তৈরি করছেন।
জি.এম. ফুড কিভাবে অধিক ফলনশীল হয়:
পোকা-মাকড় প্রতিরোধ ক্ষমতা:
প্রতি বছর পোকা-মাকড়ের কারণে প্রচুর পরিমাণ ফসল ধ্বংস হয় এবং এই পোকা-মাকড় দমনের জন্য হাজার হাজার টন কীটনাশক ক্রয়ের পিছনে কৃষকদের প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হয়। ভোক্তারা কীটনাশক ব্যবহৃত খাদ্য-শস্য খেতে আগ্রহী নয় অন্যদিকে কৃষিতে ব্যবহৃত অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক পানির সাথে মিশে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করছে। সুতরাং জি.এম. ফুড উৎপাদন করে সহজেই কীটনাশক ব্যবহার পরিহার করা সম্ভব এবং এতে উৎপাদন খরচও কমে যাবে।
আগাছা দমনঃ
প্রচলিত নিড়ানি পদ্ধতিতে আগাছা দমন খরচ ও সময় স্বাপেক্ষ।কৃষকরা কখনও কখনও আগাছা দমনের কীটনাশক ব্যবহার করে থাকে যা উৎপাদন খরচ বাড়ায় ও পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি সাধন করে। এক্ষেত্রে সীমিত আকারে কীটনাশক ব্যবহার করে স্বল্প খরচে জি.এম. ফুড উৎপাদন করা যেতে পারে।
ফসলের রোগ প্রতিরোধ:
অনেক ভাইরাস, ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা খাদ্য-শস্যের অনেক ক্ষতি করে থাকে।বিজ্ঞানীরা এসব রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্ত জি.এম. ফুড উদ্ভাবনের চেষ্টা যাচ্ছেন।
তাপ-রোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি:
অপ্রত্যাশিত ঠাণ্ডায় অনেক সময় আলু, তামাক, স্ট্রবেরী ইত্যাদি শস্যের ক্ষতি হয়ে থাকে। জেনে-টিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে ঠাণ্ডা পানির মাছের জিন এসব উৎভিদে প্রতিস্থাপন করে তাপ-সহনশীল করা সম্ভব।
লবণাক্ততা প্রতিরোধ ক্ষমতা:
পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে সমুদ্র উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং লবণাক্ত জমির পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। তা ছাড়াও জন সংখ্যা অতিবৃদ্ধির ফলে আবাদি জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে এবং অনাবাদী লবণাক্ত জমি আবাদ করার প্রয়োজন হয়ে পড়ছে। সুতরাং এমন উচ্চ ফলনশীল ফসল প্রয়োজন যা লবণাক্ত জমি ও পানিতে চাষ সম্ভব। এ ক্ষেত্রে জি. এম. ফুডই আশার আলো দেখাতে পারে।
Labels:
Bangla-Post,
Life-Style,
Modern-Science
Location:
Dhaka, Bangladesh
Wednesday, October 23, 2013
ধূমপাণ কেন করি
ধুমপান ক্ষতিকর, তবও মানুষ কেন ধুমপান করে
কোন সিগারেট কোম্পানিকে অন্যান্য পণ্যের মত প্রচার-প্রচারণা করতে হয় না। বলতে হয় না এই ব্রান্ড অন্যটার চেয়ে বেশি ভাল বা মজাদার। তারপরও এর বিক্রি কিন্তু থেমে থাকে না। ক্রেতা কিন্তু ঠিকই খুঁজে নিচ্ছে তার পছন্দের ব্রান্ড। মজার ব্যাপার হল আপনি যদি ধুমপায়িকে তার ধুমপানের কারণ জিজ্ঞাসা করেন তাহলে সে বলবে-ধূমপান যে পরিমাণে মানুষিক প্রশান্তি দেয়, সেই পরিমাণ মানসিক চাপও প্রয়োগ করে। এর স্বাদকে বর্ণনা বা পরিমাপ করা যায় না। ধূমপান থেকে যে পরিমাণ প্রশান্তি পাওয়া যায়, অন্য কিছু থেকে সেটা সম্ভব নয়।
সিগারেটের অপর নাম মজা:
আপনি যদি জানতে চেষ্টা করেন মানসিক চাপটা আসলে কি? দেখতে পাবেন এটা আসলে চিরাচরিত প্রত্যাশা বা চাহিদা, আর তা হল নিজেকে প্রকাশ করা। আপনি দেখবেন আমরা কেউই কখনও আমাদের শৈশবে সম্পূর্ণরূপে বেড়ে উঠিনা; আমরা সবসময় ভাবনাহীন আনন্দ খুঁজে বেড়াই। আমাদের বেড়ে উঠার সময় আনন্দগুলো সময়ের প্রয়োজনে কাজের এবং নিরলস প্রচেষ্টার অধীনস্থ হয়ে পড়ে। ধূমপান, এ সময় আমাদের অনেকের কাছে পূর্ণতা বা স্বাধীনতার বিকল্প হিসেবে আসে যা খুব তাড়াতাড়িই অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়।পরবর্তীতে বৈধ উপায়ে কাজে বিঘ্ন ঘটানো ও সময় চুরি করার একটা সুন্দর অজুহাত হিসেবে দেখানো সম্ভব হয়। আমরা কাজ করার সময় বেশ ক্লান্ত হয়ে পড়তে পারি এবং ধূমপানের সমপরিমাণ সময় বিশ্রাম নিয়ে পুনঃরায় সতেজ হয়ে উঠতে পারি, কিন্তু ধূমপান ছাড়া শুধুমাত্র বসে বিশ্রাম নেয়া চিন্তা করতে পারিনা। আসলে ধূমপানটা মজার অজুহাত!
সিগারেট দৈনন্দিন জীবনের পুরস্কার:
আমাদের অধিকাংশই আমরা পুরস্কারের জন্য লালায়িত! সিগারেটও এক প্রকার পুরস্কার যা আমরা নিজেরাই নিজেদের প্রত্যাশা-পূরণের জন্য খেয়ে থাকি। যখন আমরা ভাল কিছু করি, একটা সিগারেট দিয়ে নিজেদেরকে কনগ্র্যাজোলেট করি, যার মানে আমরা ভাল ছেলে হিসেবে নিজেদের সার্টিফাই করি। আমরা আমাদের নিজেদের কাছে প্রতিজ্ঞা করি- যখন আমি এই কাজটা শেষ করব বা যখন আমার রিপোর্টের শেষ পৃষ্টা লেখা হবে তখন একটু মজা করব, একটা সিগারেট খাব।
দিনের প্রথম ও শেষ সিগারেট হল উল্লেখযোগ্য উপহার। দিনের প্রথম পুরস্কারের প্রত্যাশা নাস্তার ঠিক পরে।ধূমপায়ীকে সারাদিন অনেক কাজ করতে হবে, আর শরীরটাকে কাজের উপযোগী করার জন্য শুরুতেই একটা সিগারেট প্রয়োজন। এটা একটা কাজ সহজি করন অগ্রিম পুরস্কার। আর দিনের শেষ সিগারেট হল ঘুমানোর ঠিক আগে, মানে আনুষ্ঠানিক ভাবে দিনের কার্যক্রম শেষ করা।
ধূমপানের কিছু নির্দিষ্ট সময় লক্ষ করা যায়, যেমন- কাজ শেষ ও শুরুর সময়, কারণ অকারণে কাজের বিরতির সময়, কোন সাব-ওয়ে থেকে বের হওয়ার মুহূর্ত, ক্ষুধার্তের সময়, নিজের প্রয়োজন ছাড়াই অন্যকে ধূমপান করতে দেখলে মনে হয় আমারও প্রয়োজন,এছাড়াও অনেক সময় আছে।
Labels:
Bangla-Post,
Fun-Story,
Life-Style
Location:
Dhaka, Bangladesh
Monday, October 14, 2013
কাঠ পোড়ালে তরল হয়!
কাঠ তরল হতে পারে!
এটা একটা মজার প্রশ্ন, কাঠ পোড়ালে গলে না কেন? তার মানে সবাই জানে সবকঠিন পদার্থই একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পর গলে যায়। অর্থাৎ তাপ বাড়াতে থাকলে এটা তরলে পরিণত হবে। এর পরও তাপ দিতে থাকলে উহা গ্যাসে পরিণত হবে। এটা স্কুল পড়ুয়াদের কাছে বিজ্ঞান মেলায় বা বিশেষ আয়োজনে মজার ও গর্বের প্রদর্শনী হতে পারে। আমরা অন্তত সবাই শৈশবে কম-বেশি আগুন নিয়ে মজা করেছি।
ওহ! মজার প্রশ্নের সহজ উত্তর হল কাঠ গলে না কারণ "কাঠের দহন বা জ্বলে যাওয়ার তাপমাত্রা গলনাঙ্ক বা গলে যাওয়ার তাপমাত্রার চেয়ে কম"। কি রাজনৈতিক উত্তরের মতো হয়ে গেল! কিন্তু সমস্যা হলো, দহন বা জ্বলন কি? কাঠের দহন তাপমাত্রা কত? দহন বা জ্বলন সাধারণ অর্থে রাসায়নিক ক্রিয়া, যখন কোন দাহ্য পদার্থ (এখানে কাঠ) অক্সিডাইজার (আগুনের আসে পাশের বাতাস) এর উপস্থিতিতে এর রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়ে অন্য রাসায়নিক পদার্থে পরিণত হয়। প্রক্রিয়াটি মূলত এক্সোথার্মিক- যা আলো ও তাপ রিলিজ করতে পারে।
কাঠ সাধারণত সেলুলোজ, লিগনিন ও পানি দিয়ে তৈরি। কাঠ জ্বালালে তা ভেঙ্গে চারকল, পানি, মিথানল ও কার্বন ডাই-অক্সাইড তৈরি হয়। এটা তেমন না, পানিকে যেমন ঠাণ্ডা করলে পুনরায় বরফে পরিণত হয়। কাঠ পোড়ানো থেকে প্রাপ্ত পদার্থ ঠাণ্ডা করলে এটা অবশ্যই আগের অবস্থায় ফিরে আসে না।
দহন বা জ্বলন প্রক্রিয়ায় প্রাপ্ত প্রত্যেকটি পদার্থেরই একটি স্বাভাবিক তাপমাত্রা থাকবে যে প্রক্রিয়া আগে দেখানো হল। তাপমাত্রা যত বেশি, প্রক্রিয়াটি তত তাড়াতাড়ি ঘটবে। দহন তাপমাত্রা যদি গলন তাপমাত্রার চেয়ে কম হয় তাহলে উক্ত পদার্থ কখনও গলবে না। কারণ গলার আগেই উহা অন্য পদার্থে পরিবর্তিত হয়ে যাবে।
কাঠের ক্ষেত্রে ৫০০-৬০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রায় "পেরোলাইসিস" নামের একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়। পেরোলাইসিস একটি স্বনিরবিচ্ছিন্ন এক্সোথার্মিক প্রক্রিয়া। এই তাপমাত্রায় কাঠ থেকে মিথেন ও মিথানলসহ (একই জিনিস গ্যাসোলিনের মধ্য সংযোজিত থাকে) প্রায় ১০০টি রাসায়নিক পদার্থ পাওয়া যায় যা জ্বলতে শুরু করে। যখন এইসব রাসায়নিক জ্বলতে শুর করে তখন তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যায় ফলে অবশিষ্ট চারকল (পুড়া কাঠকয়লা) আবার ভেঙ্গে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মত পদার্থ তৈরি হয়।
হ্যাঁ, আপনার জানার জন্যই বলছি: ঘরের তাপমাত্রায় মিথানল তরল এবং অন্য রাসায়নিক পদার্থ যেমন-ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামও তরল আকারে সম্ভব।
সুতরাং কাঠ তরল হতে পারে! হ্যাঁ, ইহা সত্যি!!
যদিও সব উপাদান একত্র করার পর আর কাঠ পাওয়া সম্ভব না, তেমনি সত্যিকারে তরল কাঠও না।
Labels:
Bangla-Post,
Modern-Science
Location:
Dhaka, Bangladesh
Wednesday, October 9, 2013
মানব শরীরে বিদ্যুৎ তৈরির কৌশল
বিদ্যুৎ যখন মানুষের শরীরে তৈরি হয়, তখন ইহা রাসায়নিক শক্তি থেকে তৈরি হয়
আমরা সহজ কথায় বলতে পারি বিদ্যুৎ হল বৈদ্যুতিক চার্জ বা শক্তির স্থানান্তর। কখনও শক্তির দ্বিতীয় উৎস বা শক্তির প্রবাহ বলে অভিহিত করা হয়।আমাদের দৈনিন্দন জীবনে টেলিভিশন থেকে গাড়ি প্রত্যেকটি জিনিস বিদ্যুৎ দ্বারা চালিত হয়, আর এর জন্য বিদ্যুতের একটি উৎসের প্রয়োজন। যখন বিদ্যুতের কথা আসে, তখন আমরা অসংখ্য উৎসের কথা বলতে পারি যা বিদ্যুৎ তৈরি করতে পারে। অতি-পরিচিত ও বিপুল পরিমাণে উৎপাদনের জন্য, আমরা উল্লেখ করতে পারি- পানি-বিদ্যুৎ, পারমানবিক শক্তি, সৌর শক্তি এবং বায়ু শক্তি। প্রযুক্তির অগ্রযাত্রা আমাদেরকে এসব শক্তি ব্যবহার করে আশ্চর্য ও মুগ্ধকর জীবনোপকরণ যেমন- রোবটের আপ্যায়ন ও স্মার্ট ফোনের সুবিধা পাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছ।
এসব শক্তির উৎস থেকে আমরা আসলে কি পাচ্ছি। ইলেকট্রন স্থানান্তরের শক্তি। আমাদের পুঁথিগত বিদ্যার দিকে পিছন ফিরে তাকালে দেখতে পাই- বিভিন্ন ধরনের পরমাণুতে রয়েছে বিভিন্ন সংখ্যক প্রোটন, ইলেকট্রন ও নিউট্রন। প্রোটন পজিটিভ, ইলেকট্রন নেগেটিভ চার্জ বিশিষ্ট ও নিউট্রন চার্জ-হীন।
প্রত্যেকটির প্রাথমিক অংশ যেমন-অক্সিজেন যা শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে গ্রহণ করি, সোডিয়াম ও পটাশিয়াম যা খাবার হিসেবে গ্রহণ করি, এর প্রত্যেকেরই আলাদা সংখ্যক প্রোটন ও ইলেকট্রন আছে যা দ্বারা সহজেই অন্যদের থেকে আলাদা করা সম্ভব। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান হয়, যা পজিটিভ ও নেগেটিভ চার্জের সমতা নিশ্চিত করে। প্রোটন পরমাণুর নিউক্লিয়াস অর্থাৎ কেন্দ্রে থাকে আর ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের চার দিকে ঘুরতে থাকে।
ইলেকট্রনের জন্য মজার কাণ্ড হল- তাদের একেক স্তরে (শেল) অবস্থানের জন্য একেক ধরনের শক্তি নির্ধারিত থাকে। ইলেকট্রনকে প্রোটনের চারদিকে ঘুরার জন্য এই স্তরগুলো একটি জায়গা সুনির্দিষ্ট করে দেয়। অনেকটা ঠিক সৌরজগতের মত যেমন সূর্য্যকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট দূরত্বে অন্যান্য গ্রহগুলো নির্ধারিত অর্বিটে প্রদক্ষিণ করে। নেগেটিভ চার্জ-ধারী ইলেকট্রন পজিটিভ চার্জ-ধারী প্রোটন দ্বারা আকর্ষণ করে। যে সব ইলেকট্রন নিউক্লিয়াস থেকে অনেক দূরে থাকে সেগুলো নিউক্লিয়াসের কাছের ইলেকট্রনের চেয়ে অধিক হালকা ভাবে আকর্ষণ করে যা সহজেই মুক্ত ইলেকট্রন হিসেব অন্য পরমাণু দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে চলে যেতে পারে।
পরমাণুর বাহিরের শেলকে ব্যালেন্স শেল এবং এই শেলের ইলেকট্রনকে ব্যালেন্স ইলেকট্রন বলে যা হালকা ভাবে আবদ্ধ থাকে ও সহজেই মুক্ত হয়ে চলে যেতে পারে। যদি কোন শক্তি দ্বারা কোন ইলেকট্রন মুক্ত হয়ে কোন নির্দিষ্ট দিকে চলতে থাকে, তাহলে পাশের পরমাণুর ব্যালেন্স শেল থেকে ইলেকট্রন ঐ পরমাণুর দিকে চলতে থাকবে। কারণ পরমাণুর প্রোটন ও ইলেকট্রন সবসময় একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে থাকতে চায়। এই মুক্ত ইলেকট্রনের প্রবাহের শক্তিই হল বিদ্যুৎ শক্তি।
বিদ্যুৎ যখন মানুষের শরীরে তৈরি হয়, তখন ইহা রাসায়নিক শক্তি থেকে তৈরি হয়। আমরা যেসব জিনিস আমাদের শরীরে গ্রহণ করি যেমন-অক্সিজেন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি এর প্রত্যেকেরই নির্দিষ্ট বৈদ্যুতিক চার্জ আছে- অর্থাৎ তাদের নির্দিষ্ট সংখ্যক ইলেকট্রন ও প্রোটন আছে। একেক ধরনের রাসায়নিক পদার্থের পরমাণু একেক ধরনের।
আমরা যখন খাবার খাই তখন হজম প্রক্রিয়ার সাহায্যে খাবারের বৃহৎ অংশ ভেঙ্গে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম অংশে পরিণত হয়। শরীরের কোষ খাদ্যের এই ক্ষুদ্রতম অংশ থেকে শক্তি সংগ্রহ করে, আর শক্তি সংগ্রহের এই প্রক্রিয়াকে সেলুলার রেসপিরেশন বলে। অর্থাৎ প্রত্যেক খাদ্য-কণা বা পরমাণুর মধ্যে বৈদ্যুতিক ইম্পালস তৈরির জন্য সঞ্চিত শক্তি রয়েছে যা শরীরের ভিতরের নির্দিষ্ট সময়ে উহার অবস্থানের উপর নির্ভর করে। উদাহরণ স্বরূপ, আমাদের হার্ট কিভাবে বিদ্যুৎ তৈরি করে দেখা যেতে পারে। হার্টে বিভিন্ন গ্রুপের কোষ থাকে, যেমন- উপরের ডান দিকের অংশের নাম "Sinoatrial নড" বা SA নড। SA নডের (পেস-মেকার) কোষগুলোর ভিতর ও বাহিরে ইলেক্ট্রোলাইট থাকে। আমরা জানি শরীরের অভ্যন্তরে সাধারণত ইলেকট্রোলাইটগুলো হল সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও ক্লোরাইড। সোডিয়াম ও ক্যালসিয়াম সাধারণত থাকে নডের কোষের বাহিরে থাকে এবং ভিতরে থাকে পটাশিয়াম। এই বিশেষ ধরনের কোষ অধিক পরিমাণে সোডিয়ামকে ভিতরে প্রবেশ ও পটাশিয়ামকে বাহির হতে দেয়। ফলে সবসময় পজিটিভ চার্জ তৈরি করে এবং একটা নির্দিষ্ট মানে পৌঁছে যখন ক্যালসিয়ামকেও ভিতরে প্রবেশ করতে দেয়।ফলে কোষের ভিতরে কার্যকরি শক্তি হিসেবে চূড়ান্ত পজিটিভ চার্জ ধারণ করে এবং এমন অবস্থানে পৌঁছে যে হার্টের নার্ভ সিস্টেম দিয়ে ডিসচার্জ হওয়ার মত যথেষ্ট শক্তি সঞ্চয় করে। রসায়ন এখানে এমনই মজার কাজ করে!
এটা একটা মাত্র উদাহরণ, এরকম অসংখ্য উপায়ে আমরা যে খাদ্য খাই তা থেকে শরীর শক্তি সংগ্রহ করছে। কিন্তু শরীর কিভাবে বিদ্যুৎ তৈরি করে এর উত্তরে সহজে বলতে পারি রসায়ন বা রাসায়নিক উপায়ে।
sourse: thttp://www.todayifoundout.com/index.php
Labels:
Bangla-Post,
Life-Style,
Modern-Science
Location:
Dhaka, Bangladesh
Subscribe to:
Posts (Atom)
You may like the following pages
-
What is Bus-bar? Bus-bar is the common header where one or multiple sources poor the power also one or more sources can take power simul...
-
Aerial Marker Balls and Balisor Attached in High Voltage Power Transmission Lines If you come across a high-tension overhead power tra...
-
How to Calculate PCD (Pitch Circle Diameter)? PCD is the short form of Pitch Circle Diameter ; the Pitch Circle Diameter (PCD...
-
What is the Optical Fiber Cable and its Fittings? This section of the specification covers optical fibre suitable for incorporation in...
-
Why Use Direct On Line (DOL) and Star-Delta Starter? DOL means the motor is connected directly to the Line (Direct On Line) using one...
-
What Is Radial and Ring Circuits? Think of a simple Circle that has a radius and periphery. The electrical circuit in your wiring system...
-
Different Rating's Fuses Fuse Rating Calculating Guide The function of a fuse is to break a circuit when a current threshold...
-
3-phase motor wiring diagram Three Phase Motor Connection Schematic, Power, and Control Wiring Installation Diagrams. Star-Delta (Y-Δ) 3-pha...
-
Basic Colour Code for Electrical Cable and Power Cable International standard IEC 60446 developed basic and safety principle...
-
What is the Relation between Lux, Lumen, and Illumination? Lux is the luminous intensity which is also said as candela per meter squar...