WAZIPOINT Engineering Science & Technology: December 2013

Monday, December 30, 2013

WAZIPOINT PHOTO

The wazipoint Logo
wazipoint



The wazipoint photo
VIEW SLIDE SHOW DOWNLOAD ALL

Download
Download Section
Click Here


wazipoint engineering blog

RCD






Sumpner or Back-to-back-Test
Fig: Sumpner or Back-to-back-Test




Calculation of Sumpner or Back-to-back-Test
Fig: Calculation of Sumpner or Back-to-back-Test

Delta-Star Connection of Transformer


Star-Delta-Connection-Transformer


Delta-Delta-Three-Phase-Transformer-Connection
Delta-Delta Three-Phase Transformer Connection







WAZIPOINT LOGO

WAZIPOINT LOGO

WAZIPOINT LOGO

Tuesday, December 24, 2013

১০০,০০০ বছর পরে কি হবে?

১০০,০০০ বছর পরে মানুষের চেহারা দেখতে কেমন হবে?


Human after 100,000 years
১০০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন হবেন




ভবিষ্যৎ সবসময়ই অজানা, বিশেষ করে দুর ভবিষ্যৎ, কিন্তু মানুষের শিক্ষা ও কল্পনা কিছুতেই থেমে থাকার নয়। তাই তো শিল্পী ও গবেষক নিকোলে লেম ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটেশনাল জেনো-মিক্স এর বিশেষজ্ঞ ড: এলান কোয়ান এর সহায়তায় দেখতে চেষ্টা করছেন ভবিষ্যতকে।শুরুতেই তাদের প্রশ্ন ছিল: আজ থেকে ১০০,০০০ বছর পরের মানুষের দেখতে কেমন হবে? এবং কেন?

এযাবৎ পর্যন্ত প্রকৃতিগত কারণে সাধিত পরিবর্তনের আলোকে ভবিষ্যতে এডভান্সড জেনে-টিক ইঞ্জিয়ারিং টেকনোলজি সময়ের সাথে মানুষের আকার-আকৃতিতে কিভাবে পরিবর্তন সাধন করতে পারে, আসলে সে বিষয়টিই তারা দেখাতে চেয়েছেন। আর এ জন্য মি. লেম সময়ানুক্রমে মনুষ্য আকৃতি ২০,০০০ বছর, ৬০,০০০ বছর ও ১০০,০০০ বছর পরে কেমন হতে পারে তার ধারাবাহিক কিছু ছবি তৈরি করেছেন।

বর্তমানের ছবি: আপনি দেখতে যেমন

Human at Present
এখন আপনি দেখতে যেমন

বর্তমানের একজন পুরুষ ও একজন মহিলার সাধারণ ও  অপরিবর্তিত ছবি।

২০,০০০ বছর পরের ছবি: আপনি দেখতে যেমন

Human after 20,000 years
২০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন

এখানে কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে, কিন্তু এখনও সেটা খুবই সামান্য। অপেক্ষাকৃত বৃহৎ মগজ ধারণের জন্য মাথার খুলিগুলো কিছুটা বড়। ভাল করে লক্ষ করলে চোখের চার দিকে হলুদ বৃত্ত দেখতে পাবেন যা বর্তমানের গুগল গ্লাসের মতো, অবশ্যই অনেক শক্তিশালী।

৬০,০০০ বছর পরের ছবি: আপনি দেখতে যেমন

Human after 60,000 years
৬০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন

 ৬০,০০০ বছরের পরের ছবিতে আমরা বড় ধরনের পরিবর্তন দেখতে শুরু করেছি। মাথার খুলিগুলো অপেক্ষাকৃত আরও বড়, কিন্তু চোখগুলো বেশ অনেকটা বড় হয়ে গেছ। মি. লেম এর জন্য সোলার সিস্টেমে হিউম্যান কলোনাইজেশন এর প্রভাবকে দায়ী করেন, অর্থাৎ সূর্য থেকে অধিক দুরে বসবাসের কারণে আর যেখানে আলোর পরিমাণ অনেক কম। পৃথিবীর নিরাপত্তা বলয় ওজন লেয়ারের বাইরে অবস্থানের কারণে অধিক পরিমাণ আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে সুরক্ষার জন্য চামড়ার রং পরিবর্তন ও চোখের পাতার পুরুত্ব বেড়ে যাবে।

১০০,০০০ বছর পরের ছবি:

Human after 100,000 years
১০০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন

 ১০০,০০০ বছর পরে! মি. লেম এক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তনের সম্ভাবনার কথা ভাবছেন, সবচেয়ে বড় লক্ষণীয় হল যে জাপানিজ মঙ্গা-আকৃতির ও আই-শাইনে উন্নীত বিশেষ আকৃতির চোখ যা অতি স্বল্প আলোতে দেখতে পারবে। এধরনের চোখ কসমিক রে থেকে নিজেকে সুরক্ষা দিতেও সক্ষম। ভবিষ্যতের এধরেনর আকৃতির মুখ গুল্ডেন রেশিও অনুপাত অনুসরণ করবে ও ডান-বাম সঠিক ভাবে একই সাথে নির্ধারণ করবে। অফ-প্ল্যানেট এনভায়ারমেন্টে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়ার জন্য নাকের আকৃতিও বড় হবে এবং সেই সাথে চুল বেশ ঘন হবে যা বড় আকৃতির মাথা কেও তাপ হ্রাস থেকে সুরক্ষা দিবে।

নিকোলে লেম ও ড: কোয়ান জোর দিয়েই বলছেন যে এটা কোন ধারণা নয়, বরণ এটা একটা সময়ের প্রেক্ষিতে পরিমাপ। ভবিষ্যতে কি হবে তা সঠিক করে জানা অসম্ভব। ১০০,০০০ বছর পরে মানুষের আকৃতি কেমন হবে এমন প্রশ্নের জবাবে অনেক উত্তরই হতে পারে, কিন্তু চিন্তার মজাদার খোরাক হল, তাদের উত্তর ছিল এমনটি।
সূত্র:www.mnn.com

Monday, December 23, 2013

যে ছবি আপনাকে ফটোগ্রাফার বানাবে

History of Photography 

method of recording the image of an object through the action of light, or related radiation, on a light-sensitive material. The word, derived from the Greek photos (“light”) andgraphein (“to draw”), was first used in the 1830s.

This article treats the historical and aesthetic aspects of still photography. For a discussion of the technical aspects of the medium, seephotography, technology of. For a treatment of motion-picture photography, orcinematography, see motion picture, history of, and motion-picture technology (FULL STORY)

But today we are going to see some killer photograph which will inspire you to being a photographer. Let see... 



Snake and Bird
Snake and Bird


Little bird alone
Little bird 

The Fox
The Fox in Aim

Flying Eagle
Flying Eagle

Mother Bird with its babies
Mother Bird and Babies



The Owl
The Typical Owal

Bird in Sunny Sky
Flying Owl

Owl in aim
Aiming Owl

Owl Head
Owl Angry Head



The Wood Picker
The Wood Picker

Flying Duck
Flying Duck

Colorfull Duck
Colorfull Duck in Water

Owl in the nest
Owl in its nest

সংগ্রহ: www.mnn.com

Tuesday, December 17, 2013

অনাকাঙ্ক্ষিত কার্বণ ডা্ই- অক্সাইড থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন

কার্বণ ডা্ই- অক্সাইড থেকে কি ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়?



How Does Dry Steam Power Plant Work?
ছবি: ড্রাই ইষ্টিম পাওয়ার প্লান্টের ডায়াগ্রাম



গবষেকরা বিদ্যুৎ তৈররি নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করছেন-এ পদ্ধতিতে জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্টে ভূ-গর্ভস্থ অনাকাঙ্ক্ষিত কার্বন ডাই-অক্সাইডকে লক্ করে দিয়ে প্রচলিত পদ্ধতি কম পক্ষে ১০ গুণ বেশি পাওয়ার উৎপাদন করা সম্ভব।

টেকনোলজিটি বিভিন্ন শিল্প-কারখানায় প্রচলিত থাকলেও গবেষকরা এটাকে জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্টে ব্যবহার করে অধিক পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সুবিধা প্রদানের লক্ষে নতুন আকারে উপস্থাপন করছেন। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে তাল-মিলিয়ে চলার উপযোগী এই প্রযুক্তির প্রতি গবেষকরা বেশ আশাবাদী।

নতুন এই পাওয়ার প্লান্টের ডিজাইন অনুসারে- সন্নিবেশিত রিং ভূ-গর্বের গভীরে হরিজন্টাল কূপের ভিতরে থাকে এবং রিং গুলোর ভিতর দিয়ে পৃথক পৃথক ভাবে কার্বন ডাই-অক্সাইড, নাইট্রোজেন ও পানি প্রবাহিত হয় যা মাটির গভীর থেকে তাপ সংগ্রহ করে ভূ-পৃষ্ঠের উপরে নিয়ে আসে; আর এই তাপকে কাজে লাগিয়ে টার্বাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

টাইপিক্যাল জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্টে মাটির গভীর থেকে উঠে আসা গরম পানি থেকে তাপ সংগ্রহ করে তা বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় এবং ঠাণ্ডা পানিকে আবার মাটির গভীরে প্রেরণ করা হয়। এখানে পানির অংশ বিশেষকে কার্বন ডাই-অক্সাইড বা অন্য কোন ফ্লুয়িড- অথবা ফ্লুয়িডের মিশ্রণ দ্বারা পরিবর্তন করা হয় বলে গবেষক দলের কো-অথর জেফরি বাইলিকি ও জন গ্লেন জানান।

জিওথর্মাল পাওয়ার প্লান্টে প্রতিনিয়ত প্রচুর পরিমাণ শক্তি তাপ আকারে উবে যায়। মাল্টি ফ্লুয়িড ডিজাইন অনুসারে গবেষকরা মনে করছেন এই তাপ শক্তিকে সংরক্ষণ করা সম্ভব এবং প্রয়োজনের সময় তা ব্যবহার করা যাবে;  আমরা ধারনা করতে পারি শতাধিক গিগা ওয়াট-আওয়ার--পুরা দিনের জন্য এমনকি পুরা মাসের জন্য, অর্থাৎ গ্রীড লাইনের যখন প্রয়োজন হবে তার জন্য সংরক্ষণ করা সম্ভব।ভূ-গর্ভস্থ জিও-থার্মাল ফর্মেশনকে (তাপ) হট, প্রেসারাইসড্ কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন জমা করে রাখবে এবং বিদ্যুতের চাহিদা যখন বেড়ে যাবে তখন পাওয়ার প্লান্টকে জমা-কৃত তাপ সরবরাহ করে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়তা করবে। বিদ্যুতের চাহিদা যখন কম বা নবায়নযোগ্য পাওয়ার সরবরাহ পর্যাপ্ত তখন পাওয়ার প্লান্টও  সার্ফেস থেকে হিট এক্সট্রাকশন বন্ধ করে দিতে পারে।

গবেষকরা পরিসংক্ষন দেখিয়েছেন- ১০ মাইল প্রস্থের সিস্টেমের কনসেনট্রিক রিং টাইপের কূপের প্রায় ৩ মাইল গভীরের একটি জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্ট থেকে অর্ধ গিগা ওয়াট বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা সম্ভব--যা পরিমাণের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটা মিডিয়াম সাইজ কোল-ফায়ার পাওয়ার প্লান্টের সমান এবং গড়ে ৩৮ মেগাওয়াটের জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্টের ১০ গুনেরও বেশি।

পরিসংক্ষনে আরও দেখানো হয়েছে যে এই ধরনের ডিজাইন প্রতি বছর প্রায় ১৫ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড রিপ্রসে্স করবে যা মিডিয়াম সাইজের ৩ টি কোল-ফায়ার পাওয়ার প্লান্টে উৎপাদিত কার্বন ডাই-অক্সাইডের সমপরিমাণ। 

এই ধরনের জিও-থার্মাল পাওয়ার প্লান্ট প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই-অক্সাইড উৎপাদনকারী সোর্সের সাথে সংযোগ করা যেতে পারে, যেমন কোল-ফায়ার পাওয়ার প্লান্ট যা প্রচুর পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন করে। পাইপ লাইনের সাহায্যে এই সংযোগ করা যেতে পারে।
 এধরনের নতুন নতুন উদ্ভাবিত প্রযুক্তি ভবিষ্যতের জ্বালানি সমস্যার সমাধান ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে আমরা আশা করি।

You may like the following pages