WAZIPOINT Engineering Science & Technology: Fun-Story
Showing posts with label Fun-Story. Show all posts
Showing posts with label Fun-Story. Show all posts

Sunday, August 3, 2025

Story of Ancient Electricity


Bagdad Battery
The ancient battery in the Baghdad Museum

Ancient Electricity Generation and Using Procedure

Herein this article will try the understand the history of the first electricity evaluation and ancient electricity generation procedures and the uses of electricity. We also introduce our-self to Bagdad Battery.

Thursday, December 26, 2019

চন্দ্র গ্রহণ ও সূর্য্য গ্রহণের কল্প কথা

 

দেশ-বিদেশর কল্প-কথায় চন্দ্র গ্রহণ ও সূর্য্য গ্রহণ

Eclips

বর্তমান বিজ্ঞানের যুগে আর কোন কল্প কথার স্থান নাই। প্রমান ছাড়া এখন আর কোন কিছুই যেন বিশ্বাস করা বা করানো সম্ভব না। কখনও এমনও ঘটছে যে বাবা-মা ও সন্তানের সম্পর্ক প্রমানের জন্যও বৈজ্ঞানীক প্রমানের প্রয়োজন হয়ে পড়ছে। মানুষ চাদের পিঠে গিয়ে দেখে আসছে, সূর্য্য সম্পর্কে জানছে অনেক অজানা তথ্য।

কিন্ত তার পরেও মাঝে মধ্যে জানতে ঈচ্ছা করে কল্প কথা, কল্প কাহিনী। আর তাই আজকের আয়োজন চন্দ্র গ্রহণ ও সূর্য্য গ্রহণের দেশ বিদেশের কল্প কথা। তবে এ লেখা কাউকে হেয় বা ছোট করার জন্য নয়; নয় কারও বিশ্বাসে আঘাত করার জন্য। শুধুই জানার জন্য। তাই সকলের প্রতি অনুরোধ কাউকে আক্রমন করে মন্তব্য করবেন না।
01. চন্দ্র গ্রহণ বা সূর্য্য গ্রহণ আসলে সূর্য্য ও চাদের মধ্যে যুগ যুগ ধরে চলে আসা বিরোধের জন্য ঝগড়ার ফল। গ্রহণের সময় মানুষেরা যখন ঘর থেকে বের হয়ে আসে দেখার জন্য, তখন চাদ ও সুর্য্য মনে করে পৃথিবীর মানুষরা তাদের ঝগড়া থামাতে আনুরোধ করছেন, তাই তো ঝগড়া থেমে যায়। আফ্রিকা মহাদেশের টগো ও বেনিন দেশের মানুষের মধ্যে এমন কল্প কথাই প্রচলিত। 
02. চন্দ্র গ্রহণ আসলে কিছুই না, একটা চিতা-বাঘ চাদকে আক্রমন করে খেয়ে ফেলার জন্য। প্রমান হলো পূর্ন গ্রহণের সময় চাদের চার দিকে লাল রক্তের আবা দেখা যায়, তাছাড়া গ্রহণের সময় চাদ ভয়ে কাপতে থাকে। মানুষের ধারনা, চাদকে খাওয়ার পরে পৃথিবীকে আক্রমণ করবে এবং সমস্ত মানুষ খেয়ে ফেলবে। আর এ থেকে বাচার জন্য হাউ-কাউ করে অনেক শব্দ করে থাকে এবং তাদের পোষা কুকুর পিটিয়ে কুকুরের শব্দ করে থাকে যাতে চিতা কুকুরের শব্দ শুনতে পায়। কারণ চিতা কুকুরকে বেশ ভয় পায়। 
03. কোন কোন এলাকার মানুষদের কল্প বিশ্বাস, চাদের ২০ জন বউ আছে। আরও আছে অনেক পোষা প্রাণী যার মধ্যে হিস্র পাহড়ী সিংহ ও সাপও রয়েছে। বেচারা চাদ একা যখন এতগুলো প্রাণী ও বউদের জন্য খাবার আনতে ব্যর্থ হয়, তখন পোষা প্রণীগুলো চাদকে আক্রমণ করে রক্তাক্ত করে ফেলে। অবশেষে বউরা এসে চাদকে রক্ষা করে ও রক্ত দিয়ে সুস্থ করে তুলে। 
04. আমেরিকার কোন কোন উপজাতিদের কল্প বিশ্বাস, চাদ মাঝে মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ে। আর অসুস্থ চাদকে সুস্থ করার দ্বায়িত্ব এসব উপজাতি লোকদের। তাইতো চন্দ্র গ্রহণের সময় তারা গান গেয়ে ও প্রার্থণা করে চাদকে সুস্থ করে তুলে। 
06. কিছু কিছু হিন্দুদের বিশ্বাস, গ্রহণের সময় গোসল করতে পারলে রোগ-ব্যাধি, আপদ-বিপদ দুর হয়ে যায়। তাইতো গ্রহণের সময় গঙ্গায় গোসলের ভীর পরে যায়। আবার চায়নার কোন কোন সম্প্রদায় এটাকে ব্যবসা ও সংসারের মঙ্গলের প্রতীক হিসাবে মনে করেন।

07. আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়াতে লোকদের বিশ্বাস পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতির পাপের কারণে ঈশ্বর রাগান্নিত হওয়ার বহি:প্রকাশ হলো চন্দ্র ও সূর্য্য গ্রহণ। (এই বিশ্বাসের কারণে ২০০১ সালে কিছু বিজ্ঞান মনা লোক কল্পবিশ্বাসীদের উপর আক্রমণ করেন, ফলে ২০০৬ সালের গ্রহণের পুর্বেই সরকার গ্রহণের বৈজ্ঞানীক কারণ ব্যাখ্যা করে জনসংযোগ করেন)।
08. ভারতের কোন কোন সম্প্রদায় মনে করেন চন্দ্র ও সূর্য্য গ্রহণের সময় সামনের সমস্ত খাবার ছুড়ে ফেলতে হবে, কারণ তা আর নিরাপদ থাকে না। 
09. প্রাচীন কল্প বিশ্বাস হলো, চন্দ্র-সূর্য্য যে কোন গ্রহণ আসলে দুইটা বৃহত নওজোয়ানের মধ্যে পরমাত্না পাওয়ার লড়াই। আর এ সময়ই গ্রহণ হয়ে থাকে। যে এ লড়াইতে আন্যকে মেরে জিতে যাবে সেই পরমাত্না লাভ করবে। 
10. মধ্য যুগ পর্যন্ত ইউরোপিয়ানদের বিশ্বাস ছিল চন্দ্র বা সূর্য্য গ্রহণের সময় মিলনে যে শিশু জন্ম গ্রহণ করে তা কুৎসিত ও যাদুকরী শক্তিসম্পন্ন হয়ে থাকে। তাই তারা এ সময়কে এরিয়ে চলতো। 
11. বর্তমান যুগের কল্প-কথায় অনেকে বিশ্বাস করেন যে, চন্দ্র গ্রহণ বা সূর্য্য গ্রহণের সময় কোন গর্ভবতী মহিলা যদি তার পেট স্পর্শ করেন তাহলে গর্ভের সন্তান জন্মদাগ নিয়ে জন্মাবে। আর এ দাগের আকার নির্ভর করে কত জুড়ে স্পর্শ করা হয়ে ছিল তার উপর। 
12. এসকুমো’রা কল্প বিশ্বাসের ভরে, চন্দ্র গ্রহণ বা সূর্য্য গ্রহণের সময় তাদের ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি উল্টিয়ে রাখেন। তাদের ধারণা মহিলারা চন্দ্র গ্রহণ বা সূর্য গ্রহণের সময় তাদের ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি উল্টিয়ে রাখতে ভুলে যাওয়ার কারনেই তাদের রোগ-ব্যাধি হয়ে থাকে। তাইতো গ্রহণের সময় মহিলারা তাদের চামুচ, কাটা-চামুচ, ছুরি উল্টিয়ে রাখেন। কারণ তাদের বিশ্বাস অসুস্থ চন্দ্র-সূর্য্য রশ্মির মাধ্যমে রোগ-জীবাণু ছড়িয়ে থাকে। 
13. অনেকের বিশ্বাস ভিজা চুলে ঘুমালে চন্দ্র গ্রহণের প্রভাব হয়। 
14. চাইনিজ কল্প কথা অনুসারে, কোন এক প্রেতাত্না বিশিষ্ট ড্রাগন সূর্য্য বা চন্দ্রকে গিলে ফেলে যা পৃথিবীর মানুষ গ্রহণ হিসেবে দেখেন। তাইতো আদিম চাইনিজ’রা চন্দ্র বা সূর্য্য গ্রহণের সময় ড্রাগনকে তাড়ানোর জন্য পৃথিবী থেকে বাদ্য-যন্ত্র, হড়ি-পাতিল, লোটা-বদনা বাঝিয়ে প্রচন্ড শব্দ করে থাকত। আধুনিক চাইনিজ’রা উনবিনশ শতাব্দীর প্রথম দিকে সমুদ্র থেকে নৌ সেনারা কামানের গোলা ছুড়ে মারত ড্রাগন তারাতে। 
15. ভারতের কোন কোন সম্প্রদায় চন্দ্র গ্রহণ ও সূর্য্য গ্রহণের আগে ও পরে গোসল করে নিজেকে পবিত্র করে নেয়। এতে সমনস্ত প্রেতাত্নার আছর থেকে নিজেকে মুক্ত করা হয়। আর । ভবিষ্যতে যাতে এমন অসুভ দৃশ্য না দেখতে হয় তার জন্য পেসাব দিয়ে চোখ ধোয়ে পবিত্র করা হয়। 
16. তিব্বতীয়’দের কল্প কথায় আছে, চন্দ্র গ্রহণ বা সূর্য্য গ্রহণের সময় ভাল বা মন্দ যেকোন কাজই করা হোক না কেন, তার ফলাফল হাজার গুণ বর্ধিত হয়ে যায়। 
17. রেড ইন্ডিয়ানদের ওঝিবাউয়াস সম্প্রদায় বিশ্বাস করেন যে, চন্দ্র-সূর্য্য জ্বলতে জ্বলতে এর আগুন নিভে যায়। ফলে চন্দ্র গ্রহণ ও সূর্য্য গ্রহণ হয়ে থাকে। তাই পুন:রায় আগুন ধরিয়ে দেওয়ার জন্য তারা তীরের মাথায় আগুন ধরিয়ে চন্দ্র বা সূর্য্যের দিকে ছুড়ে মারে। ফলে চন্দ্র বা সূর্য্য আবার তার আসল উজ্জলতা শক্তি ফিরে পায়। 
18. নীলগিরি’র কোন সম্প্রদায় বিশ্বাস করেন যে, চাদের পিঠে একটা খরখোশ আছে। যখন চন্দ্র দস্যু খরখোশকে গিলে ফেলে তখন চন্দ্র গ্রহণ হয়। দস্যুর হাত থেকে খরখোশকে রক্ষার জন্য তারা পৃথিবীতে চেচামেচি ও শব্দ করে থাকে, এমন কী চন্দ্র গ্রহণকালীন সময় তারা কোন কিছু না খেয়ে রোজা পালন করে থাকে। 
19. মান্ডা সম্প্রদায়ের কল্প বিশ্বাস, চন্দ্র ও সূর্য্য ধানকো দেবতার কাছ থেকে টাকা ধার করে, কিন্ত যথাসময়ে দেনা শোধ করতে না পারায় ধানকো তাদের জেলখানায় আটকিয়ে রাখে। তাইতো চন্দ্র ও সূর্য্য গ্রহণের সময় তাদের দেখা যায় না। তাই তারা তাদের যন্ত্রপাতি, ধান, যোদ্ধাস্ত্র একত্র করে বিচারালয়ের সামনে হাজির করেন যাতে চন্দ্র-সূর্য্য তা গ্রহণ করে ও তা দিয়ে দেনা শোধ করেন। 
20. মিশরের ফেরাউন বাদশা মনে করতেন সূর্য্য সবসময় চলন্ত, তাই সুর্য্য দেবতার গ্রহণের সময় বাদশা প্রধান টেম্পলের সামনে সূর্য্যের প্রতিনিধী হিসেবে হাটা-হাটি করতে থাকতেন। 
21. জাপানি কল্প কথা অনুসারে, সূর্য্য গ্রহণের সময় সূর্য্যের আলো কমে যায়। আর তারা সে ঘাটতি পূরণের জন্য একধরনের চকচকে পাথড়ের তৈরী গলার মালা ক্লাউরিয়া গাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখতেন যাতে আলো ছড়িয়ে সূর্য্যের ঘাটতি আলো পূরণ করতে পারে। 
22. কোরিয়ান কল্প কথা হলো কালপনিক কুকুর সূর্য্যকে চুরি করে নিয়ে যায়। ফলে সূর্য্য গ্রহণ হয়।

চন্দ্র গ্রহণ ও সুর্য্য গ্রহণের সার কথা:

ইসলাম ধর্মের হাদিস গ্রন্থ অনুসারে ইসলামের নবী মুহাম্মদ ( সাঃ) এর শিশু সন্তান যে দিন মারা যান সেদিন সূর্য্য গ্রহণ হয়েছিল। লোকজন বলাবলি করতে লাগলেন আল্লাহ্ তার সম্মানে এমন ঘটনা ঘটিয়েছন। তখন তিনি ব্যাখ্যা করে বল্লেন চন্দ্র গ্রহণ বা সূর্য্য গ্রহণ কাহারো জন্ম-মৃত্যুর সাথে সম্পর্কিত নয়। বরং এটা আল্লহর নিদর্শনাবলির মধ্যে একটি। তিনি তাহার অনুসারিদের নিয়ে সূর্য্য গ্রহণ চলাকালিন সময় মসজিদে নামাজ আদায় করলেন।
আরও জানতে পড়ুন-
Technorati Tags: ,,

Sunday, March 3, 2019

What is the best Maya Gift ?



Maya Time Period:

During the Middle Preclassic Period, which lasted until about 300 B.C., Maya farmers began to expand their presence both in the highland and lowland regions. The Middle Preclassic Period also saw the rise of the first major Mesoamerican civilization, the Olmecs.

A stelle from Yaxchilan showing tribute being paid by three wise men (or one lieutenant and two prisoners, actually) to Itzamnaaj B’alam III (literally: Shield of the Sky Diety Jaguar the third).

Ancient Maya Photography
Ancient Maya Photography
Collected from Web.

The Maya civilization was one of the most dominant indigenous societies of Mesoamerica (a term used to describe Mexico and Central America before the 16th century Spanish conquest). Unlike other scattered indigenous populations of Mesoamerica, the Maya were centered in one geographical block covering all of the Yucatan Peninsula and modern-day Guatemala; Belize and parts of the Mexican states of Tabasco and Chiapas; and the western part of Honduras and El Salvador. This concentration showed that the Maya remained relatively secure from invasion by other  Mesoamerican peoples.Full Story

Wednesday, August 26, 2015

তাবিজ-কবচ চিকিৎসা-বিজ্ঞান ও ব্যাবসা

পুরান ঢাকায় তাবিজ-কবজের দোকান

ঢাকা শহরের ব্যস্ততম রাস্তার তাবিজ-কবচ

ঢাকা শহরের ব্যস্ততম রাস্তার একটি মিডফোর্ট রোড।  এরচেয়ে বেশি পরিচিতির প্রয়োজন নাই।  অন্য দশটি দোকানের মতো এটিও একটি।  কিন্ত দোকানের পন্যের ধরন দেখে ব্যস্ত সড়কেও ভিন্ন চিন্তার উদ্রেগ হলো।  দোকানের পন্য শুধুই তাবিজ-কবচ।  চিন্তার বিষয় নতুন কিছু না, তাবিজ-কবচ চিকিৎসা-বিজ্ঞান ব্যবসা।  চিন্তার উপাদানেরও একই স্থানে পাশা-পাশি অবস্থান।  প্রাচীন ঢাকার এমনকি সারা দেশের বৃহত্তম ব্যবসা স্থল মিডফোর্ট, বিশেষ করে সারাদেশে আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞানের ঔষধাধি যন্ত্রপাতি সরবরাহের কেন্দ্রসস্থল, পাশেই স্থাপিত বৃহত্তম চিকিৎসা কেন্দ্রের একটি মিডফোর্ট হাসপাতাল আর এরই মাঝে সারাদেশে সরবরাহকারি তাবিজ-কবচের দোকান।

লেখা কোন শিক্ষা, পেশা, ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠনকে ছোট বা হেয় করার জন্য নয়।  পুরোটাই নিজস্ব জ্ঞান পারি-পার্শ্বিকতার তুলনামূলক যুক্তিচিন্তা।  নিজের চিন্তাকে অন্যের চিন্তার সাথে তড়িৎ তুলনা করার জন্য আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা নিয়ে ইন্টারনেট সার্চ করতেই আলোচ্য বিষয়ের সংশ্লিস্ট আরও অনেক বিষয় যুক্তি-তর্ক পেয়েগেলাম।  তম্মধ্যে ধর্মীয় দৃষ্টি, বিশেষ করে ইসলামের দৃষ্টিতে তাবিজ-কবচ ব্যবহারের যৌক্তকতা।

আধুনিক বিজ্ঞান, বিশেষ করে চিকিৎসা-বিজ্ঞান অনেক আগেই  এসব তাবিজ-কবচের যৌক্তিকতাকে বর্জন করেছেন।  ধর্মীয় দৃষ্টিতেও তাবিজ-কবচ ব্যবহার না করার পক্ষের যুক্তিই অধিক জোড়াল, তথ্যনির্ভর যুক্তিসঙ্গত।

আসলে কি থাকে এসব  তাবিজ-কবচে !

অধিকাংশ তাবিজ-কবচের ধারক অংশ বিভিন্ন ধাতব পদার্থ যেমন- তামা, রূপা, সোনা, লোহা, টিন, দস্তা, এ্যলোমিনাম, ইত্যাদির একক বা মিশ্রণে তৈরী করা হয়।  আর ভিতরের মূল উপাদান অধিকাংশ সময়ই গাছ-পালার মূল, শিকড়, লতা, পাতার অংশ বা দো কালামের  অংশ বিশেষের অনুলিপি।  সহযোগি উপাদান সমুহের মধ্যে কখনও কখনও লেখার জন্য জাফরাণ জাতিয় বিশেষ কালি ব্যবহার করা হয়, তাবিজ বা কবচের মুখ আটকানোর জন্য ব্যবহৃত হয় মোম বা পবিত্র স্খনসমুহের মাটি, অধিকাংশ সময় কবচের গায়ে এ্যম্বুশ করা আরবী হরফে আল্লহু লেখা থাকে। 
Sponsored:

বুদ্ধাদের যুক্তি-তর্কে তাবিজ-কবচ

 যেকোন যুক্তি-তর্কের মতো তাবিজ-কবচের ক্ষেত্রেও সব বুদ্ধারা যারযার যুক্তির পক্ষে বিভিন্ন উদাহরণ, তথ্য-উপাত্য উপস্থাপন করে যুক্তি গ্রহণযোগ্য করার প্রায়শ চালান।  যারা তাবিজ-কবচ ব্যবহারের পক্ষে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার চেষ্টা চালান তারা অবশ্য তেমন জোড়ালো কোন যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেন না।  তাদের প্রধানতম যুক্তি এ বিদ্যা আদি কাল থেকে চলে আসছে আর অনেক মানুষ যুগযুগ ধরে ব্যবহার করছে,  তাই এর প্রতি অঘাত বিশ্বাসই তাদের বড় যুক্তি।

ইসলামিক বুদ্ধাদের মধ্যে যারা তাবিজ-কবচ ব্যবহারের পক্ষে, তাদের যুক্তিও এমন যে অনেক আগে থেকে এসব ব্যবহার হয়ে আসছে এবং অনেক ইসলামিক ব্যাক্তিত্বরা এর পক্ষে ছিলেন বলে দাবি করেন।  তাদের যুক্তি আমাদের সমাজে বুজুর্গ আলেম ও পির-মাশায়েখগণ দ্বারা জানা-অজানা নানা রোগ-ব্যাধিতে আক্রান্ত লোকজনকে ঝাড়-ফুঁক তাবিজ-কব দেওয়ার প্রচলন রয়েছে, আর তারা থেকে উপকার লাভ করেন যার প্রচলন আবহমান কাল থেকেই চলে আসছে  কিন্ত কুরআন-হাদিসের আলোকে তাবিজ-কবচ ব্যবহারের পক্ষে যেসব ব্যাখ্যা প্রদানের চেষ্টা করেন তা তেমন গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয়ন্।  

বরং তাবিজ-কবচ ব্যবহার না করার পক্ষের যুক্তি অনেক যুক্তিসঙ্গত বলে মনে হয়, যেমন কুরআন-হাদিসে মধুকে সরাসরি ঔষধি গুণসম্বলিত হিসেবে বলা হয়েছে। তাছাড়া অধিকাংশ রোগ থেকে নিরাপদ থাকার অনেক প্রেষ্কিপশন কুরআন-হাদিসে বলা আছে যা আধুনিক চিকিৎসা-বিজ্ঞান দ্বারা প্রমানিত, যেমন খাবারের অনিয়মজনিত, শারীরিক ও মানষীক গঠনজনিত, সামাজিক ও দৈহিক মেলামেশা সংক্রান্ত ইত্যাদি। ইসলামের প্রথম যুগে এমনও দেখাগেছে কোন এক ডাক্তার শহরে ছয় মাস পর্যন্ত বসে থেকে কোন রুগী পান নাই।  তারমানে এই নয় যে তারা কুরআন-হাদিস তাবিজ-কবচে ভরে গলায় ঝুলিয়ে রেখেছিলেন বলে কোন রোগ-ব্যাধি হয়নি। ধরুন আপনি কোন রোগের জন্য  ডাক্তারের কাছে গেলেন, ডাক্তার আপনাকে প্রেষ্কিপশন দিলেন।  এখন প্রেষ্কিপশন অনুযায়ি ঔষধ খেতে হবে, না প্রেষ্কিপশনটি গলায় ঝুলিয়ে রাখলেই রোগ সেরে যাবে।

সরল  মানুষ  সহজ  যুক্তি

তাবিজ-কবচে যেসব জিনিস ব্যবহার করা হয় তা পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে।মানব শরীর মূলত লক্ষ লক্ষ রাসায়নিক ক্রীয়া সংগঠনের কারখানা, যা প্রতিনিয়া ঘটে যাচ্ছে। বিভিন্ন ধাতব পদার্থ এসব রাসায়নিক ক্রীয়াকে প্রভাবিত করতে পারে। যেমন তেজসক্রীয় পদার্থের মানব শরীরে প্রভাব আমরা কম-বেশি সবাই জানি। তেমনি প্রত্যেক পদার্থ্ই কম-বেশি তার চার পাশের বস্তকে প্রভাবিত করতে পারে বলে আমরা ধরতে পারি। তেমনি তাবিজ-কবচে যেসব ধাতু ব্যবহৃত হয় তার প্রভাব থাকলেও সেটা নির্ধারণ ও প্রয়োগের কোন পদ্ধতি এ ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় না। যেমন- মানব শরীরের জন্য লৌহ একটি প্রয়োজনীয় উপাদান হলেও আমরা প্রতিদিন এক টুকরা লৌহ খেতে পারি না।

উদ্ভিদ, গাছ-পালা, লতা-পাতার গন্ধ, স্পর্শ ইত্যাদি গুণও অনেক সময় মানব শরীরে সরাসরি প্রভাব বিস্তার করতে পারে, যেমন পিয়াজ চোখের সামনে ধরলে চোখে পানি আসে বা মরিচ নাকের কাছে আনলে হাছি আসে। কিন্ত তাবিজ-কবচের ক্ষেত্রে এমন কোন পদ্ধতি আবিস্কারের কোন তথ্য প্রমান জানা নাই।

তাবজ-কবচের যেসব দোয়া-কালাম লিখা থাকে তা হয়তো তথ্যবহুল। কিন্ত ডাক্তারের প্রেস্কিপশনের মতো, সে অনুসারে ঔষধ খেতে হবে, গলায় ঝুলিয়ে রেখে রোগ সারার নজির বিরল।

আর মসজিদের মোম বা পবিত্রস্থানের মাটি দিয়ে তাবিজ-কবচের মুখ আটকানো সেটা আত্ববিশ্বাস বাড়ানোর কৌশল মাত্র।

তাই তো সরল মানুষ হিসেবে সহজ যুক্তি দ্বারা বিবেচনা করলে তাবিজ-কবচ ব্যবহারের বৈজ্ঞানিক ও ইসলামিক কোন শক্ত ভিত্তি নাই। শুধুই মাত্র ব্যবসা! আর ব্যবসার পরিধি একটি মাত্র দোকানের তাবিজ-কবচের মওজুদ দেখেই অনুমেয়।

Sponsored:


Thursday, May 14, 2015

ভুমিকম্পের কল্প কথা

ভুমিকম্প কি এবং কেন হয়?

ভুমিকম্প কি এবং কেন হয়?


আদি কাল থেকে ভুমিকম্প সম্পর্কে অনেক কল্প কাহিনী প্রচলিত আছে  দেশে দেশে বিভিন্ন সমাজে। তার মধ্য থেকে কয়েকটা উল্ল্যখ করা যেতে পারে মুটামুটি একটা ধারনা পাওয়ার জন্য।

চারটা মস্ত বড় হাতী এই পৃথিবীকে মাথায় নিয়ে আছে। আর এই হাতী চারটা দাড়িয়ে আছে একটা কচ্ছপের উপর। আর কচ্ছপটা আছে একটা গোখরা সাপের মাথায়। বুঝতেই পারছেন যে কেউ একটু নড়াচড়া দিলেই তখন পৃথিবীটা কেপে উঠে, আর এটাই ভুমিকম্প।

বিরাট একটা দৈত্ব্য এই পৃথিবীকে মাথায় নিয়ে আছে। পৃথিবীর সমস্ত গাছপালা হলো দৈত্বে্র চুল, আর মানুষ ও প্রাণীকূল হলো তার উকুন। এটা সাধারনত পুর্বদিকে মুখ করে আছে। কখনো ঘাড় ঘুরিয়ে পশ্চিম দিকে তাকিয়ে আবার পুর্ব দিকে হয়, তখন ঝাকুনি অনুভুত হয়, আর এটাই ভুমিকম্প।

সাত নাগিনী এই পৃথিবীর সুরক্ষার জন্য পালাক্রমে দ্বায়িত্ব পালন করছে। একজন থেকে আর একজন দ্বায়িত্ব বুঝে নেয়ার সময় কিছুটা ঝাঁকুনি অনুভুত হয়, আর এটাই ভুমিকম্প।

পৃথিবী মানুষের মতই একটা জীবন্ত প্রাণী। এরও মানুষের মতো অসুখ-বিসুখ হয়। তাই তো যখন পৃথিবীর জ্বর আসে আর এই জ্বরের কাপুনির ফলে ভুপৃষ্ঠ কেপে উঠে, আর এটাই ভুমিকম্প।

এযাবত যত মানুষ মরে মাটির নীচে চলে গেছে তারা কিছু দিন পরপর একত্রিত হয়ে নিজেদের মধ্যে হিসাব মিলানোর চেষ্টা করে যে এখনও কেউ মাটির উপরে আছে কিনা। তাই পৃথিবীকে নড়াচড়া দেয়। আর কম্পনের সময় যখন মানুষ বাচাও বাচাও বলে চিৎকার করে তখন মাটির নীচের মানুষেরা বুঝতে পারে এখনও সব মানুষ মরা শেষ হয়নাই। তাই তো ভুমিকম্পন বন্ধ হয়ে যায়।




গভীর সমুদ্র অনেক বড় একটা মাগুড় মাছ আছে যার পিঠে পুরা পৃথিবীটা বসানো। মাগুরটা যাতে নড়াচড়া না করে এর জন্য মস্ত বড় একটা পাথড় দিয়ে মাগুরটার মাথায় চাপা দেয়া আছে। মাঝে মধ্যে পাথড়টা একটু সরে যায়, আর তখনই পৃথিবীটা নড়ে উঠে, এটাই ভুমিকম্প।



পৃথিবীর মানুষ যখন অধিক পরিমান খারাব কাজে লিপ্ত হয়, তখন ঈশ্বর একজন রাগী দেবতা পাঠিয়ে দেয়। সে পৃথিবীর চার পাশের বায়ুমন্ডলে আঘা করে। ফলে পৃথিবীতে কম্পনের সৃষ্টি হয়, এটই ভৃমিকম্প।



দেবতা লুকি তার ভাই বালদুর কে হত্যা করার শাস্তি স্বরূপ তাকে বদ্ধ কুঠরিতে মস্ত বড় পাথড়ের সাথে বেধে রাখা হয়েছে। আর তার মুখের উপর ফোটা ফোটা সাপের বিষ পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু লুকি’র বোন একটা পা্ত্র ধরে রেখেছে যাতে ভই’র মুখে সাপের বিষ না পড়ে। কিন্তু পাত্রটি ভরে গেলে সেটা পরিবর্তনের সময় দু-এক ফোটা বিষ মুখের উপর পড়ে যায়, আর এতে লুকি কুড়ামুড়া করায় পৃথিবী কেপে উঠে, আর এটাই ভুমিকম্প।


পৃথিবীটা একটা গর্ভবতী মা। আর তার গর্ভে রয়েছে দেবতা রো। ছোট দেবতা যখন পেটের ভীতরে নড়াচড়া করে তখন ভুমিকম্প হয়।

একটা বড় ভৌতিক মাছ পিঠে মস্ত বড় একটা পাথড় নিয়ে চলছে। একটা গাভী পাথড়টার উপর দাড়ানো। আর এই পৃথিবীটা গাভীর একটা শিং এর উপর বসানো। এক শিং এর উপর পৃথিবী অনেক দিন থাকতে থাকতে গাভীর ঘাড় ব্যাথা হয়ে যায়, তাই তো পৃথিবীকে এক শিং থেকে অন্য শিং এ নেয়ার সময় কম্পন হয়, আর এটাই ভুমিকম্প।

চারকোনা পৃথিবীর চার কোনায় চারজন দেবতা ধরে আছে। অনেক দিন পর পর যখন তারা দেখে যে পৃথিবীর লোক সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে, তখন চারজন চার কোনা ধরে একটু ঝাকি দিয়ে অতিরিক্ত মানুষ ঝেড়ে ফেলে দেয়।

একজন দেবতা এই পৃথিবীটা বগলতলে নিয়ে স্বর্গে হাটাহাটি করছেন। যেদিন তার মন খারাপ থাকে সেদিন কিছুটা রাগান্বিত ভাবে বগল পরিবর্তন করায় পৃথিবী নড়ে উঠে, আর এটাই ভৃমিকম্প।


এরিষ্টোল ও উইলিয়াম শেক্সপিয়রের মতে পৃথিবীর অভ্যন্তরে প্রচন্ড বায়ু প্রবাহের ফলে ভুপৃষ্ঠে কম্পন হয়

পৃথিবীটা বিশ্বাস, আশা ও ভালবাসা’র খুটির উপরে স্থাপিত। যেকোন একটি খুটি দুর্বল হয়ে গেলে পৃথিবী কেপে উটে, আর এটাই ভুমিকম্প।

বর্তমান বিজ্ঞান ভুমিকম্পের যে সুত্র আমাদের দিচ্ছে তা আর উল্ল্যখ করার প্রয়োজন মনে করছি না। কারন আমরা কম-বেশি সবাই জানি। উপরের কল্প-কাহিনীর সাথে তুলনা করলে কিন্ত অনেকটাই মিল পাওয়া যায়।

গত কয়েক সপ্তাহে পরপর বেশ কয়েকটি ভুমিকম্প ও তার ফলাফল আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। ধন্যবাদ সেই পরাক্রমশালী যার হাতে এই ভুমিকম্পের দ্বায়িত্ব যে পরপর একাধিক ভুমিকম্প দিয়েছেন, সবগুলি মিলিয়ে একত্রে না দিয়ে।

Thursday, May 22, 2014

Colour of Nature

The Beauty of Nature and it's Various color

This is the beauty of krishnachura in this summer here in Bangladesh,  you find this heart-touching beauty in this time any where in the country.

Six seasoned Bangladesh decorates with various colour to make happy and joyful us. Nature have a hella engineering plan to entertain every creature on this universe. We see various color in different places to fulfill natural requirements.
Nature selection is very much scientific, organized as different purpose and maximum usable way.

There is some deep thinking and researching materials for intelligent .

Beautiful Bangladesh
Beautiful Bangladesh 

Tuesday, May 20, 2014

Missing Profession

Which Profession Missing From Us?

Some ancient professions are missing out,  one of them is shown in the picture.

Technology developing day by day and lifestyle changing very first. Who can not synchronizing with rapid change they are missing from the race of life.

If we look 20 years behind,  these type of people were easily able to earn their lives. But today they are backdated, it's very hard to earn daily needs. All are changing but nobody talking any initiative here in Bangladesh to modernize this profession.

But if these people get  chance to proper training to establish modern snake farm and collecting snake poison, they also can take important role of annual growth.

Actually anywhere,  everyone has potential; needs only initiative to apply technique and knowledge.

Women Playing with Cobra for Earning Food
Women Playing with Cobra for Earning Food  

Tuesday, December 24, 2013

১০০,০০০ বছর পরে কি হবে?

১০০,০০০ বছর পরে মানুষের চেহারা দেখতে কেমন হবে?


Human after 100,000 years
১০০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন হবেন




ভবিষ্যৎ সবসময়ই অজানা, বিশেষ করে দুর ভবিষ্যৎ, কিন্তু মানুষের শিক্ষা ও কল্পনা কিছুতেই থেমে থাকার নয়। তাই তো শিল্পী ও গবেষক নিকোলে লেম ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটেশনাল জেনো-মিক্স এর বিশেষজ্ঞ ড: এলান কোয়ান এর সহায়তায় দেখতে চেষ্টা করছেন ভবিষ্যতকে।শুরুতেই তাদের প্রশ্ন ছিল: আজ থেকে ১০০,০০০ বছর পরের মানুষের দেখতে কেমন হবে? এবং কেন?

এযাবৎ পর্যন্ত প্রকৃতিগত কারণে সাধিত পরিবর্তনের আলোকে ভবিষ্যতে এডভান্সড জেনে-টিক ইঞ্জিয়ারিং টেকনোলজি সময়ের সাথে মানুষের আকার-আকৃতিতে কিভাবে পরিবর্তন সাধন করতে পারে, আসলে সে বিষয়টিই তারা দেখাতে চেয়েছেন। আর এ জন্য মি. লেম সময়ানুক্রমে মনুষ্য আকৃতি ২০,০০০ বছর, ৬০,০০০ বছর ও ১০০,০০০ বছর পরে কেমন হতে পারে তার ধারাবাহিক কিছু ছবি তৈরি করেছেন।

বর্তমানের ছবি: আপনি দেখতে যেমন

Human at Present
এখন আপনি দেখতে যেমন

বর্তমানের একজন পুরুষ ও একজন মহিলার সাধারণ ও  অপরিবর্তিত ছবি।

২০,০০০ বছর পরের ছবি: আপনি দেখতে যেমন

Human after 20,000 years
২০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন

এখানে কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে, কিন্তু এখনও সেটা খুবই সামান্য। অপেক্ষাকৃত বৃহৎ মগজ ধারণের জন্য মাথার খুলিগুলো কিছুটা বড়। ভাল করে লক্ষ করলে চোখের চার দিকে হলুদ বৃত্ত দেখতে পাবেন যা বর্তমানের গুগল গ্লাসের মতো, অবশ্যই অনেক শক্তিশালী।

৬০,০০০ বছর পরের ছবি: আপনি দেখতে যেমন

Human after 60,000 years
৬০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন

 ৬০,০০০ বছরের পরের ছবিতে আমরা বড় ধরনের পরিবর্তন দেখতে শুরু করেছি। মাথার খুলিগুলো অপেক্ষাকৃত আরও বড়, কিন্তু চোখগুলো বেশ অনেকটা বড় হয়ে গেছ। মি. লেম এর জন্য সোলার সিস্টেমে হিউম্যান কলোনাইজেশন এর প্রভাবকে দায়ী করেন, অর্থাৎ সূর্য থেকে অধিক দুরে বসবাসের কারণে আর যেখানে আলোর পরিমাণ অনেক কম। পৃথিবীর নিরাপত্তা বলয় ওজন লেয়ারের বাইরে অবস্থানের কারণে অধিক পরিমাণ আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে সুরক্ষার জন্য চামড়ার রং পরিবর্তন ও চোখের পাতার পুরুত্ব বেড়ে যাবে।

১০০,০০০ বছর পরের ছবি:

Human after 100,000 years
১০০,০০০ বছর পরে আপনি দেখতে যেমন

 ১০০,০০০ বছর পরে! মি. লেম এক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তনের সম্ভাবনার কথা ভাবছেন, সবচেয়ে বড় লক্ষণীয় হল যে জাপানিজ মঙ্গা-আকৃতির ও আই-শাইনে উন্নীত বিশেষ আকৃতির চোখ যা অতি স্বল্প আলোতে দেখতে পারবে। এধরনের চোখ কসমিক রে থেকে নিজেকে সুরক্ষা দিতেও সক্ষম। ভবিষ্যতের এধরেনর আকৃতির মুখ গুল্ডেন রেশিও অনুপাত অনুসরণ করবে ও ডান-বাম সঠিক ভাবে একই সাথে নির্ধারণ করবে। অফ-প্ল্যানেট এনভায়ারমেন্টে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়ার জন্য নাকের আকৃতিও বড় হবে এবং সেই সাথে চুল বেশ ঘন হবে যা বড় আকৃতির মাথা কেও তাপ হ্রাস থেকে সুরক্ষা দিবে।

নিকোলে লেম ও ড: কোয়ান জোর দিয়েই বলছেন যে এটা কোন ধারণা নয়, বরণ এটা একটা সময়ের প্রেক্ষিতে পরিমাপ। ভবিষ্যতে কি হবে তা সঠিক করে জানা অসম্ভব। ১০০,০০০ বছর পরে মানুষের আকৃতি কেমন হবে এমন প্রশ্নের জবাবে অনেক উত্তরই হতে পারে, কিন্তু চিন্তার মজাদার খোরাক হল, তাদের উত্তর ছিল এমনটি।
সূত্র:www.mnn.com

You may like the following pages